পাতা:বৌদ্ধধর্ম - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

cर्वाक १र्भ Sግ উৎপন্ন সংস্কারও থাকে না। তিনি নির্বাণে প্ৰবেশ করেন, সব ফুরাইয়া if মহাযানীরা বলেন ‘এই যে হীনযানীদের নির্বাণ, ইহা নীরস, નિર્દૂ, স্বার্থপর, এবং ইহাতে অতি সঙ্কীর্ণ মনের পরিচয় দেয়। হীনযানীরা ও প্ৰত্যেক যানীরা জগতের জন্য একেবারে ‘কোয়ার” করেন না। তঁহাদের কাছে জগৎ থাকা না থাকা দুইষ্ট সমান। নির্বাণ পাইয়াও র্তাহারা কাঠের বা পাথরের মত হইয়া যান। ও নির্বাণ, যাহারা বুদ্ধিমান, যাহাদের শরীরে দয়ামায়া আছে, যাহাঁদের হৃদয় আছে, যাহারা শুধু আপনার সুখের জন্য বাস করে না, যাহারা পরের জন্য ভাবিতে শিখিয়াছে, তাহদের কিছুতেই ভাল লাগিবে না। তাহারা নির্বাণের অন্যরূপ অর্থ করিয়া লইবে । মহাযানীরা মনে করেন। যে, নির্বাণকে নিষেধমুখে অর্থাৎ ‘না।” “না।” করিয়া দেখিলে চলিবে না। উহাকে বিধিমুখে অর্থাৎ ‘ই’র দিক হইতেই * দেখিতে হইবে। আত্মার নাশের নাম নির্বাণ, জ্ঞানের নাশের নাম BBBDS BDBBD BDBDED BD BBDYiLB BD DBBDBD SDD DD DDBDB DDBDB BBg KBDBS DD DBDB BB BD DDS KBD LS SDDDD 'চতুরার্য্যসত্য” ও আৰ্য্য অষ্টাঙ্গ মার্গ উপদেশ দিয়া গিয়াছেন। তঁহার মতে "আৰ্য অষ্টাঙ্গ মাৰ্গ বা আটটি সুপথ ধরিয়া চলার নামই নির্বাণ । তঁহার মতে মনুষ্য হৃদয়ের যত আশা আকাঙ্ক্ষা, সব শান্ত করিখা।” দেওয়ার নাম নির্বাণ নহে; সেই সকল অাশা আকাজক্ষ। চরিতার্থ হইতে দেওয়ার নামই নিৰ্বাণ। কিন্তু সে আশা বা আকাজক্ষায় লিপ্ত থাকিলে চলিবে না, তাহার উৰ্দ্ধে অবস্থিতি করিতে হইবে । দেখান গেল যে, মহাযান নির্বাণ “না’র দিক হইতে নয়, ‘ই’র দিক হইতে বুঝিতে হইবে। নিরালম্ব নির্বাণে বোধিচিত্ত যে কেবল ক্লেশপরম্পরা হইতে মুক্ত হন, এরূপ নয়, কুদৃষ্টি হইতে ও মুক্ত হন। তখন বোধিচিত্ত ধৰ্ম্মকায়ের পবিত্র মূৰ্ত্তি দেখিতে পাইবেন । দুটি জিনিস তখন তঁহাকে পথ দেখাইয়া লইয়া যাইবে-( ১ ) সৰ্ব্বভূতে করুণ, ( ২ ) ও সর্বব্যাপী জ্ঞান । যিনি এইরূপে ‘সিম্যক সর্বোবধি” লাভ করিয়াছেন, তিনি সংসারের উপরে উঠিয়াছেন, নির্বাণেও তখন তঁহার আস্থা নাই । তখন তাহার উদ্দেশ্য