পাতা:বৌদ্ধধর্ম - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৬৬

Ψκαι ο বৌদ্ধ ধৰ্ম্ম হইতে পৃথক হইয়া পড়িল । বৌদ্ধদিগের মধ্যে দুইদল হইল,-স্থবিরবাদ DD LDBEDS DL DDDBBB S S MD DS DKDBDBDBBD BB BBD অধিক ছিল, তার পর আবার তাহদের বন্যাস অল্প, উহারা মহা উৎসাহে আপনাদের মত প্রচার করিতে লাগিল। উহার প্রথম হইতেই লোকোত্তরবাদী হইল। অর্থাৎ বুদ্ধদেব সামান্য মানুষ ছিলেন না, তিনি অলৌকিক শক্তিসম্পন্ন ব্যক্তি ছিলেন, তিনি নিৰ্বাণ প্ৰাপ্ত হইলেও জগৎব্যাপ্ত হইয়া আছেন, তঁহার মত চলিতেছে, যাপন তঁহার মতে লক্ষ লক্ষ লোক পৃথিবীতে আপনার জীবনযাত্ৰ নিৰ্বাহ করিতেছে, আপনাদিগের আচার-ব্যবঙ্গার স্থির করিয়া লইতেছে, তখন তিনি শুধু মরিলে কি হইল ? র্তাহার একটা অলৌকিক অনির্বচনীয় অস্তিত্ব আছেই। লোকোত্তরবাদীরা যতই সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম দার্শনিক মত বাহির করিতে লাগিল, স্থবিরবাদীরা ততই বিনয় সম্বন্ধে বেশী কড়া হইতে লাগিল। দুই দলে যে আর কখনও মিল হইবে, তাহার আর সম্ভাবনা রহিল না। অশোক রাজার সময়ে পাটলিপুত্রে যে মহাসভা হয়, তাহাতে মহাসাজিযকের কেহই স্থান পায় নাই । সকল বৌদ্ধের সে সভাকে সভা বলিতেই প্ৰস্তুত নহে। মহাসাজিযক ও মহাযানদিগের মতে সে সভার কোন অস্তিত্বই নাই। অশোকারাজ। স্থবিরবাদীর পৃষ্ঠপোষক ছিলেন, সুতরাং তঁহার সময়ে এই মতই অনেক স্থানে চলিয়া গিন্নাছিল। তিনি সিংহলে বৌদ্ধধৰ্ম্মের অধিক পরিমাণে প্রচার করেন, সুতরাং সিংহলে স্থবিরবাদ চলিয়া যায় ও এখনও চলিতেছে । মগধ ও বাঙ্গলায় এই মতেরই লোক অধিক ছিল, কিন্তু ভারতবর্ষের মধ্যভাগে অযোধ্যা, মথুরা প্ৰভৃতি স্থানে এবং পাঞ্জাবে মহাসাজিযকেরাই sKSDB DDD DuS SBB DD S SDD DDD DBB KKE DBBK DDD DS স্থবিরবাদের প্রধানতঃ দুই শাখা হয়,-’মহীশাসক’ ও ‘বজ্জিপুত্তক’ । মহীশাসকেরা আবার দুইভাগ হয়,-“সৰ্বথবাদী’ ও ‘ধৰ্ম্মগুপ্তক’ । সৰ্ব্বথবাদ ক্ৰমে কশ্যপীয়, সংকান্তিক, ও সুত্ত বাদ হইয়া যায়। বজ্জিপুত্তকদের চারি শাখা হয়,-“ধৰ্ম্মথানীয়” “ছন্দাগারিক”, “ভদজনিক’ ও “সম্মতীয়” । মহাসাজিঘ pদিগের দুই দল হয়,-“গোকুলিক” ও “একব্যোহারিক” ।