পাতা:বৌদ্ধধর্ম - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Šტ8 বৌদ্ধ ধৰ্ম্ম এ পর্য্যন্ত চক্ষে পড়ে নাই। ‘মহাবস্তু অবদানে’র পর এবং নাগাৰ্জ্জুনের পূর্বে যত পুস্তক রচনা হইয়াছিল তাহার মধ্যে আমরা লঙ্কাবতার সুত্র' cfc5 পাই, আর অশ্বঘোষে তিন চারিখানি পুস্তক দেখিতে পাই। ইহাতেই দেখা যায় যে মহাযানের মূল মত গুলি ক্ৰমে ক্রমে বাড়িয়া যাইতেছে। মহাবস্তু অ দানে দশভূমির কথা আছে, বুদ্ধত্ব লাভেরও কথা আছে, DDBDS S SBBBDBS DSS S SKDDDBBDS BBDBDDS BDz KD আছে। অশ্বঘোষের সৌ দরানন্দে আছে, তোমার নিজের উদ্ধার হইলে ই নিশ্চিন্ত থাকি ও না, পারকেও উদ্ধার করিবার চেষ্টা করিবে। তোমার কৃত্য সমাপ্ত হইয়ছে, তুমি অপরকে উদ্ধার কর ইত্যাদি। এ সকলেই আমরা মহাযানমতের মূল দেখিতে পাইতেছি। লঙ্কাবতারে কথা তুলিয়াছে “তথাগত” কি অবিনশ্বর ? অনেকে মনে করেন, হিন্দু ও বৌদ্ধদিগকে মিলাইবার জন্য নাগাৰ্জ্জুন মহাযানমতের সৃষ্টি করিয়াছেন। কেহ কেহ বলেন, যে বুদ্ধদেবের পর কোন মহাপ্রতি ভাশালী ব্যক্তি, “ভগবদগীতা” রচনা করেন। ভগবদগীতার মত মহাসাজিযকদের মধ্যে প্রবেশ করিয়া মহাযান হইয়া উঠিয়াছে। কিন্তু এরূপ মনে করিবার কোন কারণ নাই, বরং ইহার বিরুদ্ধ মতের অনেক প্রমাণ আছে। একথাটি বুঝাইতে গেলে একটু বাজে কথার দরকার এবং সে বাজে কি পা কাহার দরণ কেহ যেন কিছু মনে না করেন। নেপালীরা বলে ধৰ্ম্ম দুই প্রকার হইতে পারে। খাটি ধৰ্ম্ম দুরকম ছাড়া তিন রকম হইতে পারে না । সেই দুই প্ৰকার ধৰ্ম্ম, – ( ১ ) দেবভাজু SSDJD SS S BDS SBBBBD YYY BBS DD DDD BBD DDDt DBDS ব্ৰাহ্মণের দেবভাজ, বৌদ্ধের গুভ।জ, সুতরাং বৌদ্ধধৰ্ম্ম ও ব্রাহ্মণ্যধৰ্ম্ম কিছুতেই মিশিতে পারে না । বৌদ্ধধৰ্ম্মের শ্রাবক যান ও প্রত্যেকষান দুইই গুভাজ, তাহাতে কোন সন্দেহ নাই। মহাযানও সম্পূর্ণরূপে গুভ,জু, তাহারা বুদ্ধকেই মানে, বুদ্ধই তাঙ্গাদের গুরু, বুদ্ধকেই তাহারা মুক্তির উপায় বলিয়া মনে করে, কোন দেবতাকেই তাহার উপাসনা YSDD DDS DBDDBD DBDDBBBD DDDSDDD gDBBDB BBSDDBB DD DBB BDB * মনে করিব ? বরঞ্চ হীনযানে সময়ে সময়ে ব্ৰাহ্মণের প্রতি ভক্তি করিতে