পাতা:বৌদ্ধধর্ম - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৮৫

বৌদ্ধ ধৰ্ম্ম ՊջՏ সে রেশমের কাপড়। পুথি পড়েন—সে পুথির পাটায় সোণালী কাজ করা ; যে কাপড়ে পুথি বাধা থাকে, তাহা রেশমের, তাহার উপর নানারকম কাজকরা। ভিক্ষুরা তখনও খুব বাবু, বিলাসী ও তাহার উপর अंडाख ट्रेख्रिश्न मागऊ । এই অধঃপাতের একটা দিক। আর একটা দিক হইতে অধঃপাতের কারণ দেখাই। যহাযান ধৰ্ম্ম খুব উঁচু ধৰ্ম্ম-সেকথা পূর্বেই বলিয়াছি। कि अश्शन বুঝিতে, আয়ত্ত করিতে ও মহাযানের মত কৰ্ম্ম করিতে বহুকাল লাগে, অনেক পরিশ্রম করিতে হয়-অনেক পড়িতে হয় - অনেক ভাবনা চিন্তা করিতে হয়। ততটা সকলে পারিয়া উঠিত না। মহাযানের আচার্যেরা ইহার জন্য একটা সহজ পন্থী বাহির করিয়া দিয়াছিলেনতাহারা বলিয়া দিয়াছিলেন-তোমাবা 'ধারণী” মুখস্থ কর-“ধারণী” জপ কর — ধারণীর পুথি পূজা কর । তাহা হইলেই তোমাদের মহাযানের পাঠ マ博川河ーの項t6iー*び不 河西 泰び不 1 Wa 平和 "2|5|?ti和f5W একখানি বৃহৎ গ্ৰন্থ-পড়িতে অনেক দিন লাগে-আয়ত্ত করিতে আরও দিন লাগে-তােহর মত কাজ করিতে আরও দিন লাগে । আচাৰ্য্য বলিয়া দিলেন “প্রজ্ঞাপারমিত হৃদয়-ধারণী’-মুখস্থ কর – তাহা হইলেই তোমার প্রজ্ঞাপারমিত পাঠের সমস্ত ফল হইবে। এইরূপ যদি “ওঁ নমঃ সমস্তবুদ্ধানাং অপ্রতিহতশাসনানাং, ওঁ|” কীলে কীলে তথ্যাগতোহধ্যবসান্তে বরদে উত্তমোত্তম তথাগাতে ভােব ক্রীং ফািট স্বাহী”- এইটি কণ্ঠস্থ কর তাহা হইলে १७ दाश्श्व १Iर्छन् फ्रन श्झेद । “ওঁ নমঃ সমস্তাবুদ্ধানাং অপ্ৰতিহতশাসনানাং, ওঁ ধুণু ঝুণু ক্ৰীং ফন্ট স্বাহী” -এই ধারণী পাঠ করিলে সমাধিরাজস্থূত্র পাঠের ফল হইবে। “ওঁ নমঃ সমন্তবুদ্ধানাং অপ্ৰতিহতশাসনানাং, ওঁ মনিধরি বাজণি মহাপ্ৰতিসরে ক্রীং ক্রীং ফন্ট ফন্টু স্বাহী”- এই মন্ত্র পাঠ করিলে মহাপ্রতিসরা পাঠের ফল হইবে । এইরূপ যে কত ধারণী তৈয়ার হইয়াছিল তাহার সংখ্যা করা যায় না। এক “বৃহদ্ধারণী সংগ্রহে” আমরা চারিশত এগারটি ধারণী পাইয়াছি। ক্রমে ধারণী মুখস্থ করাও কঠিন হইয়া দাড়াইল। তখন একু অক্ষর