পাতা:বৌদ্ধধর্ম - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৮৭

বৌদ্ধ ধৰ্ম্ম lፖS) পাঁচজন ‘বোধিসত্ত্ব’ হইলেন। তঁহাদের মধ্যে মঞ্জুশ্ৰী” ও “অবলোকিতেশ্বর" প্রধান। বৰ্ত্তমান কল্পে অর্থাৎ ভদ্রকল্পে “অমিতাভ” প্রধান বুদ্ধ। তঁহার বোধিসত্ত্ব অবলোকিতেশ্বর-প্রধান বোধিসত্ত্ব। অবলোকিতেশ্বর করুণার भूलैिं। डिनि भtश९नiप्श् और टेक्षांद्र कब्रिडप्छन, श्डब्रां ऊँशन भूव। খুব আৱম্ভ হইল। সেবকের উৎসাহ অনুসারে তঁহার অনেক হস্ত হইতে KBK SLDBDBDB BD DDBDBD DtOYS iBBD BDD DDDB BBBSJS DB વિા একটা প্ৰকাণ্ড ব্যাপার হইয়া উঠিল। তারাদেবীও নানা রূপ ধারণ করিয়া বৌদ্ধদের পূজা গ্ৰহণ করিতে লাগিলেন। ইহার পর অনেক ডাকিনী, যোগিনী, পিশাচী, যক্ষিণী, ভৈরব, বুদ্ধগণের উপাস্ত হইয়া দাড়াইল । এক “অভিধ্যানাত্তরতন্ত্রে’ ‘সম্বরবজ” “পীঠপৰ্ব’ ‘বিজসত্ত্ব’ 'পীঠদেবতা”। “ভেরুক” “যোগবীর ‘পীঠমালা’ “বজবীর-ষড় যোগসম্বর’ ‘অমৃতসঞ্জীবনী’ ‘যোগিনী’ ‘কুলডাক’ ‘যোগিনী যোগ হৃদয়’ ‘বুদ্ধকােপালিকযোগ’ ‘মঞ্জু বজ’ ‘নবাক্ষরালীডাক’ ‘বজডাক” “চোমক’ প্ৰভৃতি অনেক ভৈরব ও যোগিনীর পূজাপদ্ধতি আছে। বোধিসত্ত্ব ও যোগিনীগণের ধ্যানকে সাধন বলে। যে পুস্তকে অনেক ধ্যান লেখা আছে তাহাকে সাধনমালা বলে। একখানি সাধনমালায় দুই শত ছাপ্লান্নিটি সাধন আছে। “বজরাবাহী’, ‘বজযোগিনী’, ‘কুরুকুল্লা”, “মহাপ্রতিসরা’, ‘মহামায়ুরী’, ‘মহাসাহস্ৰ প্ৰমদিনী’ প্ৰভৃতি অনেক যোগিনীর ধ্যান ইহাতে আছে।” এই সকল সাধন লইয়া মূৰ্ত্তিনিৰ্ম্মাণে বৌদ্ধকারিগরেরা এক সময়ে যথেষ্ট বাহাদুরী দেখাইয়া গিয়াছেন। কিন্তু যখন যোগিনী, ডাকিনী, ভৈরবীর পূজা লইয়া ও তাহদের মূৰ্ত্তি লইয়া বৌদ্ধ-ধৰ্ম্ম চলিতে লাগিল, তখন আর অধঃপতনের বাকী কি রহিল ? বৌদ্ধধৰ্ম্মের মধ্যে “গুহপূজা’ আরম্ভ হইল। লুকাইয়া লুকাইয়া পূজা DBBDJS DDBD BiBBD DD DS Sg KBB BD DS SBg gDg যে, সে সকল দেবমূৰ্ত্তি লোকের সম্মুখে বাহির করা যায় না। ঐ সকল BD DBYiDBD DBBD KDDSS SsBBDB DT S DBDD DYDBBBDB DBDY BDBBBBBDB DBDu GtYDBBDB DDDBDD DBL DD BuSD S সেই সকল মূৰ্ত্তি যখন বুদ্ধদের প্রধান উপান্ত হইয়া দাড়াইল-তৎনু আর .