পাতা:বৌদ্ধধর্ম - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৯৪

বৌদ্ধ_ধৰ্ম্ম কোথায় গেল ? মুসলমানের আক্রমণে বৌদ্ধ-ধৰ্ম্ম বাঙ্গল হইতে লোপ হইয়াছে একথা পূর্বেই বলা হইয়াছে। কিন্তু যেখানে মুসলমান যাইতে পারে নাই, সেখানে বৌদ্ধ-ধৰ্ম্ম কিছু কিছু ছিল । ইংরাজের যেরূপ সমস্ত দেশ একেবারে দখল করেন, মুসলমানের সেরূপ পারেন নাই। অনেক স্থানেই যুদ্ধ করিয়া uBD D tS DBS SKB DBDS SDuuDS S Sg বোলবন যখন তু গ্রলের বিদ্রোহ দমনের জন্য বাঙ্গলায় আসিয়াছিলেন, তখন তিনি ১২৮০ খৃঃ অব্দে সোণারগাঁও এর রাজার সহিত সন্ধি করিয়াছিলেন। সকলেই জানেন নবদ্বীপ ও গৌড়জয়ের পর পূর্ববঙ্গলা জয় করিতে মুসলমানদের প্রায় একশত কুড়ি বৎসর লাগে। সোণারগাও এর রাজারা যে সব হিন্দু ছিলেন বোধ হয় না। কারণ পূর্ববঙ্গলায় অনেক বৌদ্ধ ছিল। আমরা বাঙ্গল । অক্ষরে লেখা একখানি পঞ্চরক্ষার Kg gDt SS gggt DDDBS BBB DSDJJDL K BB EBDE S পঞ্চরক্ষার পুথিখানি বৌদ্ধ, উহাতে পাঁচখানি পুথি আছে। পাঁচখানিই ठां2ख्ठ 2ध - "এবং ময় শ্রী তমেকস্মিন সময়ে ভগবান” ইত্যাদি। লেখক বলিতেছেন। এ সময়ে পরমভট্টারক মহারাজাধিরাজ পরামসৌগত মধুসেন আমাদের রাজা । মধুসেন যে পূর্ব বাঙ্গলারই রাজা ছিলেন একথা আমরা জোর করিয়া বলিতে পারি না, তবে কুলগ্রন্থে বল্লালের পর মধুসেন বলিয়া একজন রাজার নাম দেখিতে পাওয়া যায়। অন্য প্ৰমাণ না পাইলে আমরা মধুসেনকে বল্লালসেনের বংশধর বলিতে চাহি না। তবে ১২৮৯ খৃষ্টাব্দে বাঙ্গলাদেশে একজন স্বাধীন বৌদ্ধ রাজা ছিলেন একথা বেশ বলা যায়। এবং তাঙ্গার দেশে যে অনেক বৌদ্ধ বাস করিত সে কথাও বলা যায়। মহামহোপাধ্যায় শূলপাণি চৌদ্দ শতকের শেষকালে তাহার প্রসিদ্ধ স্মৃতির গ্ৰন্থসকল রচনা করেন । এই সকল গ্রন্থের মধ্যে “প্ৰায়শ্চিত্তবিবেক” খুৰ চলিত। তিনি একটি বচন তুলিয়াছেন যে নগ্ন দেখিলেই প্ৰায়শ্চিত্ত