পাতা:ব্যবসায়ী - মহেশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য.pdf/১৪১

@श्च कि । > R (গ) খোকা বিক্ৰয়। জিনিসের প্রাচুৰ্য্যস্থানে থোকা বিক্রয় চল থাকে। মূল্য বাড়িলে ওজনের কড়াকড়ি হয়। সব জিনিষেরই থোকা মূল্য নিৰ্দ্ধারণ কঠিন, সুতরাং সময় বেশী লাগে। ওজন বা মাপ করিয়া ক্ৰয় করিবার প্রথা হইলে সহজ হয় । পূৰ্ব্ব বাঙ্গালায় মৎস্য তরকারি থোকা বিক্রয় হয়। কলিকাতায় পোণ মাছ ওজনে বিক্রয় হয়, কিন্তু ইলিশ প্ৰভৃতি থোকা বিক্রয় হয়। বৈদ্যনাথে আম ওজনে বিক্রয় হয়, কাশীতে মাগুর ওজনে বিক্রয় হয় । (ঘ) মাপ। জমির মাপ অনেক রকম, কোন কোন জেলায় ২৩ রকম মাপ প্ৰচলিত আছে। এক রকম মাপ করিলে কাজের - সুবিধা হয়। পূৰ্ব্ব বাঙ্গালায় কানি ও পশ্চিম অঞ্চলের বিঘা যে কত প্ৰকার আছে তাহার অন্ত নাই । (ঙ) পাওলানা । গণনা ও জিনিষ এবং দেশ ভেদে নানারকম প্ৰচলিত আছে, ইহা অসুবিধাজনক। একরকম হওয়া উচিত, মৎস্য কোথাও ২৪টাতে কুড়ি । আমি কোথাও ৫০ গণ্ডায়, কোথাও ৬৪ গণ্ডায়, কোথাও ৩২ গণ্ডায় আবার কোথাও বা Rd 583 vo) (চ) সিনপ্ৰক্ষ টাকা । গবৰ্ণমেণ্ট ভারতবর্ষের সর্বত্র এক প্রকার মুদ্রা প্ৰচলন করিয়া বিশেষ সুবিধা করিয়াছেন। মুসলমান বাদ্যসাহিদের সময়ে সিকা টাকার প্রচলন ছিল। ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানীর সময়ে নূতন টাকা প্ৰচলিত হয়। যখন দুই রকম টাকা প্রচলিত ছিল। তখন জিনিসের দরও দুই রকম ছিল। এখন সিকা টাকা নাই তথাপি, কলিকাতার র্কাসারিরা বাসনের পাইকারি খরিদ বিক্রয় সিকা টাকার হিসাবে কসিয়া দেন পাওনার সময় পুনরায় কোম্পানীর দরে হিসাব করে। অনৰ্থক দুইরকম হিসাব করিয়া লাভ কি তাহা বুঝি না। ، ) به إنه : " 7 م