পাতা:ব্যবসায়ে বাঙালী.djvu/২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্যবসায়ে বাঙালী 9ול জঙ্ক চাকুরীর আশায় হতাশ হইয়া ব্যবসার দিকে ঝু কিয়া পড়িতেছে । ইহা ভাল কথা, কিন্তু ইহার নাম কি ব্যবসা ! গভানুগতিক পন্থা কোন প্রকারে পঞ্চাশ হইতে একশত টাকা পুজি সংগ্ৰহ করিয়া বেকার-সম্প্রদায়—যেখানে পূৰ্ব্ব হইতেই পাঁচখানি চায়ের দোকান আছে, তারই মধ্যে হয় তো আরও পাঁচখানি চায়ের দোকান খুলিয়া বসিলেন। কিম্বা ডাইং ক্লিনিং, হেয়ার কাটিং সেলুন প্রভৃতির সংখ্যা বৃদ্ধি করিলেন। তাহাতে কি লাভ হইল ? হয় তো ঐ সকল ব্যবসায়ে পাঁচজনের কোন প্রকারে উদরাল্পের সংস্থান হইতেছিল, ইহার উপর আরও পাঁচজন সেই একই ব্যবসার প্রতিদ্বন্দ্বী হইয়া দাড়ানোর ফলে কাহারোই আর লোকসান ছাড়া লাভ হইল না । কারণ একই পল্লীর নির্দিষ্ট-সংখ্যক গ্রাহক,—যাহা পাঁচজন ব্যবসায়ীর মধ্যে ভাগাভাগি হইত, তাহ দশজনের মধ্যে ভাগ হইয়া যাইতেছে। এ জাতীয় ব্যবসায়ের খরিদার মফঃস্বল হইতে আমদানী হয় না। ভবানীপুরের লোক হামবাজারে চা খাইতে, কাপড় কাচাইতে বা চুল ছাটাইতে যায় না। বস্তুতঃ প্রত্যেক রাস্তায়, প্রত্যেক মোড়ে এই জাতীয় ব্যবসায় এত বেশী গঙ্গাইয়া উঠিতেছে যে, কোন পল্লীর লোকের ঐ জন্য একশত গজও দূরে যাওয়ার আবশ্বক হয় না। যাহারা একটু বেশী মূলধন লইয়া ব্যবসা করিতেছে, তাহারা কেবল জামা কাপড়ের দোকানের সংখ্যাই বৃদ্ধি করিতেছে। সন্ত দামের বিজ্ঞাপনের ঠেলায় তো রাস্তায় চলা দুঃসাধ্য ! পথে বাহির হইলে অন্ততঃ ১০১৫ খানি বিজ্ঞাপন হাতে করিয়া ঘরে ফিরিতে হয়। এই প্রকার দোকানের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় স্ববিধ श्रेशरश् पत्रिकाबभन्दछ। वान वा क्षेप्य उर्फ बि सूत्र दि