পাতা:ব্যবসায়ে বাঙালী.djvu/৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্যবসায়ে বাঙালী १२ মোটামুটি আইন-জ্ঞান ব্যবসায়ীরা আইন-কানুনের বড় খবর রাখে না। এমন কি, বড় বড় মার্চেন্ট অফিস,—যাহীদের মাহিনী-কর আইনজ্ঞ থাকে, তাহারাও এজেণ্ট, বা থরিন্দারের খরিদ-বিক্রয়ের সক্ষমতা ( capability) দেখিয়া প্রচুর পরিমাণে ধাব দিয়া থাকে, অত খুটিনাটি ভাবিতে বসে না । এ বিষয়ে তাহীদের চিস্তার ধারাই আলাদা। সাধারণ গৃহস্থ বা স্বদখোর মহাজন সামান্য কিছু টাকাও যদি কাহাকে ধার দেয়, স্থাগুনোটু, বন্ধকী দলিল ছাড়া দেয় না—দিতে সাহসই পায় না। কিন্তু ব্যবসায়ীরা লক্ষ লক্ষ টাকার মাল শুধু মুখের কথায় ধার দিয়া থাকে। এমন কি, অনেক সময় রসিদ বা চালানে খরিদ্ধারের স্বাক্ষরটি পর্য্যন্তও লওয়া হয় না। ব্যবসায়ীরা যে কত সরল-বিশ্বাসী, ইহার দ্বারা তাহা প্রমাণিত হয়। এই জন্যই কোন ব্যবসায়ী থবিজ্ঞারের নামে পাওনা টাকার নালিশ রুজু কবিতে উকিলের বাড়ী গিয়া প্রায়ই ধমক খাইয়া থাকে। কারণ অভিযোগ প্রমাণের জন্ত আইনের দিক্ দিয়া যে-সমস্ত রসিদ-পত্রে খরিদাবের স্বাক্ষব থাকা আবশ্বক, অনেক সময় বিশ্বাসের উপর তাহারা তাহ কিছুই রাখেন না। এরূপ প্রায়ই দেখা যায়—একান্নবর্তী পরিবারের তিন চার ভাই একসঙ্গে শুধু এক ভাইয়ের নাম দিয়া কারবার চালাইতেছেন। মহাজনেরা যদি টাকা আদায়ের জন্য সব ভ্রাতার নামে নালিশ করেন, তখন যাহার নামে কৃারবার তাহাকে ছাড়া আর বাকী ক’ভাই মহাজনকে ফাকি দিবীর উদ্দেশ্বে মামলায় সাফ জবাব দেন—উক্ত কারবারে তাহাঁদের ८कांन. चांर्ष हिन न। डश अभूक नरब्र ●उिवांशैब निवच कांब्रदांब । . তাহারা কখনই তাহাজের স্বার্থে উক্ত প্রতিবাদীকে কোন মহাজনের নিকট হইতে ধারে মাল আনিতে ক্ষমতা দেয় নাই ইত্যাদি, ইত্যাদি ।