পাতা:ব্যবসা ও বানিজ্য (সপ্তম বর্ষ).pdf/২৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

388 ব্যাকস ও বাণিজ্য [ ৭ম বর্ষ নিতান্তই অপরিস্কৃত। এ সকল বিষয়ে তীক্ষ দৃষ্টি দুধ অপেক্ষ উৎকর্ষতায় অনেকাংশে শ্রেষ্ঠ । রাখা উচিত। দুধ আমাদের খাদ্য এবং শিশুর দ্বিতীয়তঃ, সমস্ত জুধ বাহির করিয়া না লইলে, একমাত্র খাদ্য । বিশেষতঃ সহজেই ইহাতে অপর প্রতিদিন বঁাটে যে পরিমাণ দুখ পড়িয়া থাকিবে, দ্রব্যের দোষ গুণ সংক্রামিত হইতে পারে। এরূপ স্থলে ইহার পরিচ্ছন্নতার প্রতি ঔদাসীন্য নিজেদের স্বাস্থ্যের প্রতি উদাসীনতারই পরিচায়ক । দ্বিতীয় কথা, নিয়মানুবৰ্ত্তীতা । প্ৰতিদিন ঠিক একই সময়ে দুগ্ধ দোঙ্গন করা উচিত । আজ এক সময় কাল আর এক সময় দুহিলে অথাৎ দোহনের একটী বঁধাধরা সময় নিৰ্দ্ধারিত না থাকিলে গরুর দুধ কমিয়া যাইবার সম্ভাবনা । আরও এক কথা, দোহনের সময় গাভী যেন কোনরূপ ভয় না পায় । গোয়ালাকে দেখিয়া বা কোন নূতন লোক বা কুকুর বিড়ালাদি জন্তু দর্শনে ভয় পাইয়া গরু চাঞ্চল হইয়া উঠিলে তাহার নিকট হইতে আর এক বিন্দু ও দুগ্ধ পাইবার আশা বৃথা । তৃতীয় কথা এই যে, গাভী দুহিবার সময় তাহার DD BBBD LBDB B BBD gDL BBD BB DDDD DDD छे5िड ) श्iद्ध छेश्ी कब्र उigछ :- প্ৰথমতঃ, দোঙ্গনের শেষ ভাগের দুধ প্ৰথম ভাগের গভীর দুগ্ধ ও পরদিন সেই অনুপাতেই কমিয়া যাইবে । আমাদের দেশে, দোহন করিবার পূর্বেই বাছুরকে কিছু দুধ খাইতে দেওয়া হয়। এই রীতির মূলে গরুর ভাল দুধ টুকুকে খারাপ দুধের সহিত মিশ্ৰিত সমস্তটুকুকে খারাপ করিয়া না ফেলিবার উদ্দেশ্য আছে কিনা বলিতে পারি না। তবে এই রীতি থাকার দরুণ যে অশেষ উপকার সাধিত হইতেছে তাহাতে আর সন্দেহ নাই । কেননা অর্থগৃধ্ৰু, DKBDD EY BDLDBBD DBDD D tBDDLL BDOK সংস্কারের বশে অস্বাস্থ্যকর প্রথম ভাগের দুগ্ধ ফেলিয়া দিতেছে । বাছুর জন্মিবার পর অন্ততঃ ১০১২ দিন পৰ্য্যন্ত দুধ দুহিয়া ফেলিয়া দেওয়া উচিত । গোয়ালারা সাধারণতঃ ৮১০ দিন অপেক্ষা করে । কিন্তু গৃহস্থের পক্ষে আরও কিছুদিন বিলম্ব করা উচিত। কারণ সাধারণতঃ প্ৰসুতি গভীর দুগ্ধ ২১ দিন পরে মনুস্থ্যের अicमlorयां*ों श् ।