পাতা:ব্যবসা ও বানিজ্য (সপ্তম বর্ষ).pdf/২৮১

SAR গুলিও নষ্ট করিয়া ফেলিবেন । এই নিযমটি সকল প্ৰকার কলম-বঁধার প্রণালীতে খাটবে। চেরা কলম বঁাধিতে ত ইলে, বুক্ষের মধ্যস্থানে ajër e artftery [ ৭ম বার্থ ब्लक्षा ভাবে । কখনও । 'চরিবেন। ना ; চিত্রানুযায়ী ত্ৰিকোণ বিশিষ্ট করিয়া কাটিবেন । অতঃপর যে শাখাটি কলমের জন্য নির্বাচন করবেন, কাতার নিয়া ভাগ এরূপ ভাবে টাচিয়া ছুলিয়া দিলেন, যাকাতে উহা ঐ ত্ৰিকোণ বিশিষ্ট কত্তিত স্থানটিতে একেবারে মাপে মাপে বসিয়া যায় । ঐ রূপ ভাবে লাগিলে ]ilber বা সারা পদার্থের উত্তমরূপে স*যোগ হয় । এইবার কাদা মাটীর সাহায্যে সমস্ত স্থানটি পোঁচের ন্যায় লেপিয়া দিবেন এবং যতকাল না ঐ দুইটি অংশ একত্রে জোড়া লাগিয়া এক হইয়া যায়, ততকাল পর্যন্ত সন্ধান করিয়া রাখিবেন । এক্ট ক্ষুদ্ৰ প্ৰবন্ধে যতদূর সম্ভব ততদূর কলম বঁধা সম্বন্ধে সাধ্যমত বলিলাম, বারান্তরে এ বিষয়ে আরও डigलां5िना कब्र द ईbछ ॐिन । আলরক্ষার উপায় শীতকালে আলুর ফসল ক্ষেত হইতে উত্তোলিত হয় এবং নানা স্থান হইতে বড় বড় সঙ্গরে এটি সব আলু মহাজনদের গুদামে আমদানী করা হয়৷ , বাজারের পাইকার ও খুচরা দোকানদারেরা এই সব আলুর গুদাম চাইতে বাজারে আলু আমদানী কারিয়া থাকে । বৈশাখ মাসের শেষাশেদি পৰ্যন্ত নানাদেশ হইতে আলু আমদানীর কাজ একরকম শেস হয় । তার পর এই অ্যালকে কীট পতঙ্গ এবং পচনের তাত হইতে রক্ষণ করাই এক বিরাট সমস্যা । কারণ এই আলুর পুনরায় নৃত্ন ফসল। বাঙ্গ !রে আমদানী না হওয়া ও র্য্যন্ত ইহা আগামী আশ্বিন মাস তক ব্যবহৃত হইবে । এক দিকে আলুর উৎপত্তি এবং আমদানী যেমন শািন্ধ হইয়া যায়, অপর দিকে তেমনি আবার পোকা এবং পচনের জন্য বাৎ আলু নষ্ট হইয়া যায়। এই কারণে আশ্বিন মাস হুইতে আলুর দাম ক্রমেই বাড়িতে বাড়িতে এক এক সময় J• আনা ॥৩ ‘মানা সের দাড়ায় ; অথচ বৰ্ত্তমান সময়ে /১০ পয়সা অথচ গল্প/০ আনা সেরে আলু বিক্রয় হই৩েছে। এই কীট পতঙ্গ এবং পচনের হাত হইতে কি উপায্যে