পাতা:ব্যবসা ও বানিজ্য (সপ্তম বর্ষ).pdf/৫২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভাদ্র ]] কাঠের পালিশের প্রক্রিয়া 69 बफुiळ बांद्र , , R>Ne পাটের খবর ـ Cit f5, , R do কঁচা বেলের দর ৩, ৪ ও R. মার্ক যথাক্রমে गउcिब्रन , , °°^° २७` २२` '७ ••॥• ठेका । s? is is Yo e CNM th >>8२ bन कैं15 °i >१३ डांछेि डांड्रिrथ কোম্পানীর কাগজ রপ্তানি হইবার পর বাজার ঠাণ্ড হইয়া আছে। ७३ श्रद्ध G. P. ৭৬০-৭৬l.j• কালওয়ালারা কিনিবার আগ্রহ দেখাইতেছে না। 8N ( CMifta dO Seo - The ) ৮৮৮/১০-৮৯ve Sellerরা দাম কমাইতে গররাজি নহে। কলিকাতার ৫২ ( লেন ১৯২৯-৪৭ ) o N. চেয়ে মফঃস্বলে পাটের দর চড়া। মফঃস্বলেই ৩, ৪ ও R (SS8t-ce ) ol/o R মার্কার দর যথাক্রমে ১৩৮/০, ১২ ও ১০৷• &2 39 o bŵp o ) O Go টাকা। বাজারে প্রায় ২,৭০,০০০ মণ মাল মজুত ये २०७२ محمد • لا • 'ङाCछ ! কাঠের পালিশের প্রক্রিয়া আমরা পূৰ্ব্ব পূর্ব অধ্যায়ে কেমন করিয়া কাঠের গায় নূতন পালিশ লাগাইতে হয়, শুধু সেই কথারই আলোচনা করিয়াছি-এখন কি ভাবে পুৰাতন আসবাব পত্রের চটিয়া যাওয়া রঙ ধুইয়া ফেলিয়া, আবার তাহাতে নূতন রঙ লাগাইতে হইবে, তাহাই বর্ণনা করা যাউক । ব্যবসায়ে লাভবান হইতে গেলে, এই শেষোক্ত বিষয়টা দক্ষতার সহিত আয়ত্ত করিয়া ফেলা উচিত। কেননা পুরাতন আসবাব অল্প দরে कभ कब्रिघा डांशcड ब्रख्, जांशश्घ्रिा मूडcनद्ध शब्र বিক্রয় করিতে পারিলে যথেষ্টই লাভবান হইবার সম্ভাবনা। কিন্তু খুব দক্ষ পালিশকারক না হইলে পুরাতনকে নূতনের রূপ দিতে পারে না। অনেকে মনে করিতে পারেন, “আমরা যখন নূতন আসবাবের গায় রঙ লাগাইতে শিখিয়াছি, তখন যে সহজেই পুরাতন আসবাব দক্ষতাল সঠিত পালিশ করিয়া ফেলিব, তাহাতে আর আশ্চৰ্য্য কি ?” কিন্তু সত্য সত্যই ব্যাপাবটী অত সহজ নিতে । একজন নূতন শোকের পালিশের কাজ শিখিতে যেরূপ চেষ্টা ও যত্নের প্রয়োজন-একজন পালিশকারক সেইরূপ চেষ্টা ও যত্নের সহিত শিক্ষা না করিলে পুরাতন আসবাবকে নূতনের আকার দিতে পারে না। পুরাতন আসবাব পাইলেই প্ৰথমে তাহার উপর যে সমস্ত ধূলা বালি জমিয়া আছে, বা যে সমস্ত রঙ চটিয়া গিয়াছে, সে গুলিকে সোডা ও গরম জল বা চকমকি পাথরের সাহায্যে তুলিয়া ফেলিতে হইবে। তাহার উপর ফ্রেঞ্চ পালিশ লাগাইয়া বা স্পিবিট বাণিশ লাগাইলেই ইফা নূতন আসবাৰোঁর মত প্ৰতীয়মান হইবে। এই স্পিরিট বাণিশ প্ৰায়