পাতা:ব্যবসা ও বানিজ্য (সপ্তম বর্ষ).pdf/৭৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অগ্রহায়ণ ] পালক তুলিয়া দেখিতে হইবে, পাখী রাত্রিকালে ঠোট দিয়া পালক ঘর্ষণ করিবার সময় তথায় কোন লালার চিহ্ন লাগিয়াছে কিনা, আর পাখীর নাসারন্ধ BDS LtBBD S BDS BDSDBK DDD S BDBBD দেখিবো। রাত্ৰিতে লণ্ঠন লইয়া পাখীর বাসস্থানে যাইয়া বেশ করিয়া পাখীগুলি পরীক্ষা করিবে । তাহার পর পাখী হঁপাইতেছে, কি কাশিতেছে, মনোযোগ সহকারে তাহা শুনিবে । মৃত্যুর পর দেখা যায় পাখীর লিভার খারাপ দ্রব্যে পুর্ণ থাকে, মাংস নরম হইয়া যায় এবং ইহা হইতে একরকম দুৰ্গন্ধ নিৰ্গত হয় । পীড়ার কারণ নিৰ্ণয় পুর্বে যে সমস্ত রোগের বিষয় আলোচনা করা হইয়াছে, তাহাতে কোন একটা বিশেষ বীজাণুৰ চিহ্ন পাওয়া যায় না। এ ব্যাধি অনেক টাইফযে৬ ইনফ্লুয়েঞ্জার মত ; কিন্তু ইহা সংক্ৰামক হইয়া উঠিলে, অনেক মুরগী এ ব্যাধিতে আক্রান্ত হইয়া মৃত্যুমুখে পতিত হয় । সমসে রোগের প্রতিকারের জন্য চিকিৎসা না করিলে সাধারণতঃ তিন দিনের মধ্যেই ইহা ভয়ানক মারাত্মক হইয়া পড়ে, কতকগুলি মুরগী ৭৮ দিনের মধ্যেই মারা যাইতে পারে । কি কি কারণে পাখীর এই ব্যাধি হয় এবং এত শীঘ্ৰ মারা যায়, তাহার সকল কারণ উল্লেখ এখানে না করিলেও বিশেষ ক্ষতি নাই। যে কোন কারণেই হউক, পাখীর স্বর বসিয়া গেলে, পাখীর বাসগৃহে উপযুক্ত পরিমাণে বায়ু চলাচল না করিলে এবং নোংরা স্থানে বাস করিলে পাখীকে প্রায়ই এই রোগে আক্রান্ত হইতে দেখা যায় ! ভিজা এবং স্যাত স্থানে বাস করিলেও এ রোগ হইতে পারে। কখন কখন মুরগী DDDB DL Lt tDD DB DESS BB SgE মুরগীর ব্যাধি ও তাহার প্রতিকার VS শরৎ ঋতুতেই এই রোগের অত্যন্ত প্ৰাদুৰ্ভাব হয এবং ভিজা, স্যাত, আলোকবাতাসহীন দুৰ্গন্ধযুক্ত স্থানে বাস করিলেই এই রোগ হইবে । মুরগীকে রাত্ৰিতে কোন একটা গরম আলোক বাতাসহীন বদ্ধ গৃহে গাদাগাদি করিয়া রাখিয়া দিয়া সকাল বেলায় তাহাদিগকে ঠাণ্ড বাতাসে ছাড়িয়া দিলেই তাহারানিশ্চয়ই পীড়িত হইবে। ইহা বড় ংক্ৰামক ব্যাধি। যদি কোন পীড়িত মুরগী অন্য একটা সুস্থ মুরগীকে স্পর্শ করে, অথবা যদি পীড়িত পার্থীর ব্যবহৃত জল সুস্থ পাখী পান করে, তাহা হইলে, সুস্থ মুবগী এই রোগে আক্রান্ত হইবে। যদি কোন ব্যক্তি পীড়িত পাখীর সেবা করিয়া সেই হাতেই অন্য সুস্থ মুরগীকে স্পর্শ করে, তাহা হইলে সে মুরগীও পীড়িত হইবে। পাখী যে কোন অবস্থাতেই এই ব্যাধিতে আক্রান্ত হইতে পারে, কিন্তু সাধারণতঃ মুরগীর একটু বয়স বাড়িলেই এই রোগ হইতে দেখা যায়। এই বাধিতে শাবক এবং তুকী মুরগী ও মারা যায়, কিন্তু তষ্ঠা খুব কাচিৎ দৃষ্ট হয় । অনেক সময় দেখা যায়, অনেক লোক হঁপানি কাশি ইনফ্লুয়েঞ্জা, ডিপ থিরিয়া রোগে ভুগিতেছে, এবং তা তাদের শ্লেষ্মা ও থুথু খাইয়া মুরগীরা এই ব্যাধিতে gS YKS DGDDBDBBLLS YDBE DBBDB0 EK K DES 'খন মুরগী মানুষ্যের বাসস্থানের খুব নিকটে বাস করে অথবা মুখগার বাসগৃহের নিকট দিয়া মনুষ্য চলাচল করে ও তথায় কাশ ও থুথু নিক্ষেপ করে, তখন মুরগীরা এই ব্যাধিতে আক্রান্ত হইবেই । কতকগুলি লোকের এমন একটা বদ অভ্যাস আছে যে, তাহারা বড় ঘন ঘন থুথু ফেলে ও নাক ঝাড়ে। যেখানে লোক চলাচল খুব কম হপ, সে স্থানের মুরগীকে আমি বিশেষ লক্ষ্য ক’রে দেখেছি যে, তাহারা প্রায়ই এ রোগে আক্রান্ত হয় না ; সুতরাং এই দিকে বিশেষ লক্ষ্য রাখা দরকার ।