পাতা:ব্যবস্থা-দর্পণঃ প্রথম খণ্ড.djvu/১৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ সংখ্যক ন্যৰস্কার মজীর ఏ8 ব্যবস্থা-দৰ্পণঃ । Y BBBBB BBBB BiDBBB BB BBBB BBBS BBDD DBB BB BBBBBBB BBBB সাহ । বাঙ্গল ১১৯৭ সালে জয়কৃষ্ণ জশোহরে যাত্রা করিয়া তদবধি উদ্দেশ রহিত হয়। ১২০০ সালে ব্রজরামের মৃত্যু হয় । তদনন্তর জয়কৃষ্ণের স্ত্রী তৎপতির ভ্রাতাগণের সহিত একত্র থাকনকালীন উপার্জিত বিষয়ের প্রাপ্যাংশের নিমিত্তে নালিশ করে। জিলার জজএমত প্রমাণ পাইয় যে জয়কৃষ্ণের উদেশরহিত হওয়ার দিবস হইতে দ্বাদশ বৎসরের পর তাহার শ্রাদ্ধ হইয়াছে এবং তাহার পিতা ১২০০ সালে মরিয়াছে, রাদিনীর দাবী তৎস্বামির শ্রীদ্ধের পুৰ্ব্বে শ্বশুরের মৃত্যু হওয়া হেতুতে ডিক্ৰী করিলেন। কিন্তু ঢাকার কোর্ট-আপৗলের জজের ঐ ডিক্ৰী এই হেতুবাদে রদ করিলেন যে জয়কৃষ্ণ তৎপিতা ব্রজরামবিদ্যমানে উদেশরহিত হওয়াতে ব্রঙ্কু রামের অর্জিত বিষয়ে জয়কৃষ্ণের পত্নীর ও দৌহিত্রের কোন স্বত্ব নাই। এই ফয়সলার উপর সদর দেওয়ানী अाँझोंकण८ॐ খসিতাপীলরুজুহইলে তাহ সদরীয় পণ্ডিতদিগের ব্যবস্থানুসারে মঞ্জুর হয়—তদ্বাবস্থাতে লিখিত এই যে “যদি কোন ব্যক্তি উৎপিতাবিদ্যমানে উদেশরহিত হয়, তবে হিন্দুধৰ্ম্মশাস্ত্রমতে দ্বাদশ বৎসর পর্যুস্ত তাহার প্রত্যাগমনের অপেক্ষা করিতে হইবে। উদেশরহিত হওনের তিন কি চরি বৎসর পরে অনুদিষ্টে পিতার মৃত্যু হইলে তৎক্ষণেই তৎপত্নী পতির প্রাপ্য পিতৃধনাংশে অধিকারিণী হইবে না (ষেহেতু শ্বশুরের ধনে পুত্রবধূ অধিকারিণী হয় এমত বিধি কোন গ্রন্থেই নাই) কিন্তু দ্বাদশ বৎসর গতে যদি তৎপতির উদেশ না পাওয়া যায়, এবং যদি পুত্র পৌত্র প্রপৌত্র না থাকে, তবে সে শ্বশুরের ধনে পতির অংশ দাওয়া করিতে পারে। পরন্তু বিচারকালে আদালত ব্রজরামের কৃত বিভাগপত্র এবং আর ২ দস্তাবেজ মোলাহেজা করিয়া তদূটে ব্যবস্থা দানজন্য পুনৰ্ব্বার পণ্ডিতগণের নিকট মোকদম প্রেরণ করিলেন। পণ্ডিতেরা ঐ সকল দলিল দেখিয় কহিলেন উক্ত বিভাগপত্রে জয়কৃষ্ণের স্ত্রী ও দৌহিত্রের ভরণপোষণার্থে যে টাকা নিৰ্দ্ধারিত হইয়াছে তদ্ব্যতীত তাহীদের অন্য কোন স্বত্ব নাই, যেহেতু স্বেপোর্জিত বিষয়ে ধনস্বামির ইচ্ছাই মিয়ামিক, এবং অপ্রাপ্তব্যবহার অথবা বিকলচিত্ত হওন বিন ধনস্বামী স্বার্জিত ধনের যে বিভাগ করে তাহ অন্যথা হইতে পারে ন। পরে এই ব্যবস্থানুসারে আদালত কোর্টআপলের ফয়সল বহাল রাখিলেন । মসন্মাৎ অয়াবতী (মৃত)– বনাম-রাজকৃষ্ণ সাহ প্রভূতি । ২৫ এপ্রেল ১৮২০ সাল। স. দে আ. রি, বা ৩.পূ. ২৮। 9• বলরাম বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে রামনারায়ণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মোকদ্দমাতে সুপ্রীম কোর্টের জজের উদেশরহিত ব্যক্তির গমনদিবস হইতে দ্বাদশ বৎসরান্তে তাহার মরণবধারণ মত স্মরণও গ্রহণ করিয়াছেন । এবং সদর দেওয়ানী অfদালতের দ্বিতীয় পণ্ডিত ও কলিকাতার কোর্টঅ'পীলের পণ্ডিত, ও কলেজের প্রধান পণ্ডিত এবং অন্য এক জন পণ্ডিত ব্যবস্থা দিয়াছেন যে “ যদি কোন ব্যক্তি দ্বাদশ বৎসর অমুপস্থিত থtকে, এন্থ তৎকাল মধ্যে তাহার উদ্দেশ না পাওয়া যায়, তবে সে নিশ্চিত মরিয়াছে জ্ঞান করিতে হইব্রে ; এবং বার বৎসরের পর সে যদি ফিরিয়াও আইসে তথাপি জীবিত ব্যক্তির যে সকল অধিকার তাহা তাহার থাকবে না" +। মুম্প্রীম কোর্টের জর্জ সর এড়ওয়ার্ডহাইড্‌ ইষ্ট সাহেবের নোটে লিখিত ৮৫ নং মোকদ্দম। SBBB BB BBDD BBB BBB BB BBBBBB BBBBBS BBB BB BBB BB BBBBBB BB BB B কোন ব্যক্তি অনুদিষ্ট হওনের দিবস হইতে বার বৎসর গত না হইলে তাঁহাকে মৃত বিবেচনা করা যাইবেক না। এই মোক জ্বমাতে যদি সাধারণ শৃংখলানুযায়িঅধিকারের প্রতিবন্ধক দলিল না থাকিত তৰে উদেশরন্থিত জয়কৃষ্ণের মৃত্যু কপেন করা যাইতে পারণের পূৰ্ব্বে তথপিতার মৃত্যু হওয়াতে, সে (অর্থাৎ বাদিনীর স্বামী জয়কৃষ্ণ) অবশ্যই পিতৃ ধনাধিস্কৃত এবং ভদ্বার তৎপত্নী অধিকারিণী বিবেচিত হইত। + ইহার বিস্তার অনধিকারি-প্রকরণে দুষ্ট হইবে।