ు, 3 షా, 3 6 ఫి.3, చిw ও অরি ২ ব্যবস্থার নজীর ১২৬ • दTदन्हां-म*f१३ ।। আদালত প্রথমে উভয় পক্ষের মধ্যে ন্যায্য রূপে মিটাইয়া দিতে চেষ্টা করিলেন তাহ বৃথা হওয়াতে, এই আদেশ করিলেন যে যে স্থদ জমিয়াছে তাহা বিধবাকে দেওয়া যায়, এই বিবেচনায় বে (মূল ধন ঘাহা আপীল BBDD DDD DBS BBB BDD BB DBD DBB BBB BBBBD D DD BBBS BBB BBD ও সম্পত্তির প্রতি দৃষ্টিকরিয়া যে জীবিক সংস্থাপন যোগ্য হয় তাহ হইতে ঐ স্থদ অধিক হয় নাই। এবং ঐ বিধবার কৌনসিলকে ডিগ্রী দস্তখত হওয়ার পর চেম্বরে কোন এক জজের নিকট মুল ধন পাইবার নিমিত্তে আবেদন করিতে এখতার দিলেন। কিন্তু অবশেষে তাপীলের অস্থরোধে মূল ধন আটক রাখা হইল। কেবল তাহ হইতে কোন ২ খরচ দেওয়া গেল। সু. কে. ইষ্টস্নোটস্ নং ১২৪। মর্লির ডাইজেক্ট বা ২, পৃ. ১৯৮–২২• । 畿 ' . বিচার— শ্ৰীল শ্ৰীযুক্ত বাদসাহের মহা মান্য প্রিবিকেনসিল (নামক) সভায় নিম্পন্ন, ২৪ জুন ১৮২৬ সাল। কাশীনাথ বসাক ও রমানাথ বসাক ...... ...... ... আপিলান্ট হরসুন্দরী দাসী ও কমলমণি দাসী ... ... .. ... ... রেস্পণ্ডেণ্ট লার্ড জিফোর্ড— বাঙ্গালার সুপ্রীম কোর্টের ডিক্রীর নারাজিতে এই আপীল রুকু হয়। মদন মোহন বসাকের তিন পুত্র —বিশ্বনাথ বসাক, ও (প্রতিবাদি) আপিলান্টদ্বয়—কাশীনাথবসাক, ও রমানাথ বসাক। বিশ্বনাথ, পিতার উইল অনুসারে তাহার ত্যক্ত স্থাবরণস্থবির বিষয়ের তৃতীয়াংশাধিকারী হইয়া ছিলেন। তিনি ষোল বৎসর বয়ঃক্রমে অপ্রাপ্ত ব্যবহারীবস্থায়, অপ্রাপ্ত ব্যবহার (হরসুন্দরী নাম্নী) এক পত্নী রাখিয় নিসসন্তান মরে । উঁহীর মৃত্যুর পর উক্ত বিধবার অত্যন্ত নিকট বন্ধু উদয়চাঁদ বসাকের দ্বারা পতির বিষয় প্রাপ্তি নিমিত্বে এই মকদম উপস্থিত হয়। . ১৮১৪ সালের ডিসেম্বর মাসে সুপ্রীম কোর্ট এই মকদ্দমার কাগজ পত্র মোলাহেজায় এই ডিক্ৰী করিলেন যে “বিশ্বনাথ বসাক মরণকালীন ষোল বৎসর বয়স্ক নাবলিগ থাকাতে, হিন্দু শাস্ত্রীহসারে এমত উইল করিতে তাহার ক্ষমতা ছিল না যে মৃত্যুর পর স্বকীয় বিভব প্রতিবাদিদিগকে দত্ত হইতে পারে । এ মকদ্দময় প্রতিবাদিদের পক্ষে (অ) চিহ্নিত যে কাগজ উপস্থিত হইয়াছে তfহ বিশ্বনাথ বসাকের উইল নয়।” উক্ত আদালত অfভ আদেশ করিলেন যে “উক্ত বিশ্বনাথ বসাক ঔরস সন্তানহীন মরণতে, ও বাদিনী তৎপত্নী হওয়াতে হিন্দু (দীয়) শাস্ত্রহসারে, তাহার (অর্থাৎ বিশ্বনাথের) সমুদয় স্থাবর বিষয়ে যাবজীবন উপভোগাধিকারিণী, ও সমুদয় অস্থাবর বিষয়ে নিবৃটি স্বত্ববতী"। আপিলান্টের তজবীজ সামীর দরখাস্ত দাখিল করিয়া উক্ত ডিক্রী ও ১৮১৬ সালের ৮ এপ্রেলে হওয়৷ ডিক্রীর উপর দোষারোপ করে। সুপ্রীম কোর্টে পুনৰ্ব্বার মকদ্দমার শুননি হইয়। এই মকদ্দমার যে ১ কথার বিচার অৰশ্যক বোধ হয়, তন্মধ্যে হিন্দু শাস্ত্র ঘঠিত যে ২ কথা ছিল তদ্বিষয়ে আদালতের পণ্ডিতগণকে ব্যবস্থা জিজ্ঞস করা হইল, এবং তাহীর পৃষ্ট প্রশ্নের উত্তর দিলে পর, উক্ত সুপ্রীম কোর্ট ১৮১৯ সালের ১১ আগষ্টে ডিক্ৰী করিলেন যে “১৮১৪ সালের ৫ ডিসেম্বরের ডিক্রী, ও ১৮১৬ সালের S LSBBB Bu BBBBBB BBBS BBBBB BB BB BBB BBBBBBB BBBBBBSS SBBS অপুত্ৰমূত ব্যক্তির পত্নীকে শাস্ত্রে যে রূপে পতির ধন অধিকার ও ব্যবহার ও উপভোগ করিতে আদেশ . করিয়াছেন, হরসুন্দরী তদ্রুপ করিবে" । এই ডিক্রীর উপর শ্ৰীল প্রযুক্ত বাদসাহের হজর কোম্সিলে আপীল হয়, এই মকদ্দমায় যে তকরার তাহ গুরুতর হওয়াতে, (প্রিবিকেনসিলের) জজের এদেশে উক্ত বিষয়ের যত জানিতে পারিতেন তাহ জানিতে চেষ্টা করিয়াছেন । এবং উক্ত বিষয়ের বাদানুবাদে বাঙ্গলার সুপ্রীমকোর্টে যাহা ২ হইয়াছে তাহার যথার্থ লিপি, এবং এই মকদ্দমায় সুপ্রীম কোর্টের প্রধান জজ যে বিচার করিয়াছেন তাহা ইহার অধুনা প্রাপ্ত হইয়াছেন । এই ডিক্ৰীতে আপিলন্টিদের অীরোপিত শেষ দোষ বা আপত্তি এই যে কোন ডিক্ৰীতে এমত আদেশ হয় নাই যে হরসুন্দী আপিলান্টদের সহিত একত্র বাস করবে, তাহদের রক্ষণাবেক্ষণে ও শাসনাধীন হষ্টয় BBB S BBBBBBS BBBB BBBBB DBS BBBB BBBBB g BBBB BBBBBB BBB এবং অভিভাবক হইতে তাহারাই অধিকারি। দৃষ্ট হইতেছে যে পণ্ডিতেরা একমত হইয়ামত দিয়াছেন যথা—
পাতা:ব্যবস্থা-দর্পণঃ প্রথম খণ্ড.djvu/২৫২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।