পাতা:ব্যাধি ও প্রতিকার.pdf/৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

क्षमा बलिङ्गम् । করিলেও চলিবে না। সমপ্রাণতাই বশীকরণের অব্যৰ্থ মহামন্ত্র, এ কথাটি এস্থলেও মনে রাখা, অবগু কর্তব্য । অনেকে বলিতে পারেন যে, “সময় হইলে, ধীরে ধীয়ে, আপন৷ হইতেই এ সকল পরিবর্তন আসিয়া পড়িৰে। এ বিষয়ে,কোনরূপ ব্যস্ততা, মুপরামর্শ নহে।” আমি বলি-দিন আসিলে যে হইবে, অমৃষ্টের প্রভাব ৰে মনুষ্ম-জীবনে আছে, তাহা ঠিক। কিন্তু, দিন জন্ত ভাবেও আদিতে পারে—চির-নিৰ্মাণ দানের জন্ত! বিনা সৗধমার কাহার কবে ধোয় বস্তু মিলিয়াছে ? সেই সময়প্রবাহকে পুরুষকারের দ্বারা যথাসম্ভব শীঘ্র আমাদের অনুকূলে স্বহাইয়া আনিব ;–উদ্যোগী পুরুষ-সিংহে’ব ইহাই কাষ । সৰ্ব্ববিষয়ে দৈবামুশাসন মানিয়া চলা, অথবা অমুকুল কালেব জন্য অপেক্ষা কবিয়া বসিয়া থাকা, কক্ষ্মীব কৰ্ত্তব্য নহে,--তাছা তামসের আলস্তের বা নৈতিক বলের অভাব প্রমাণিত কবে মাত্র । দৈববল সৰ্ব্বথ মানিতে হইলে আমরা আহার, বিহাব, চিন্তা, পরামর্শ,-এ সব করি কেন ? যেখানে পুরুষকাবের প্রভাব দৈবকে কিঞ্চিদপি পরাস্ত না কবে সেখানে বুঝিতে হইবে যে, সেই পুরুষকারের মধ্যে যথোপযুক্ত শক্তি সঞ্চারিত হয় নাই, অথবা, ষে পবিমাণ বলের দ্বারা, বা যে সছুপায়ে উক্ত দৈবকে অতিক্রম করা যাইত, সে পুরুষকারের চালনায় আমাদের সে সকলের অভাব ঘটিয়াছে। মানুষের জীবনে যদি পুরুষকারেব কোন শক্তিই ব্যাধি ও প্রতিকার। 8文