পাতা:ব্যানরজী ভায়া.pdf/১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( סל ) লিপি, এদেশে প্রচলিত হয়, ইহা অামাদিগেরও অভিলাষ । কিন্তু ইউরোপীয় স্বরলিপির অবলম্বন, যে কারণে, আমাদিগের যুক্তি-সঙ্গত বোধ হয় না, তাহ পূৰ্ব্বে উক্ত হইয়াছে ; নচেৎ কেবল বিজাতীয় বলিয়া, আমরা তাহার বিৰেষ্টা নহি । সে পরিমাণের হিন্দুয়ানীর সংস্কার, হিন্দুস্থানে আর নাই । ইংরাজদিগের প্রধান প্রধান গুণ ব্যতীত, আমরা, আর কি না অনুকরণ করিতেছি । ঢাকাই কাপড় ত্যাগ করিয়া কি জিন পেন টুলনের পক্ষপাতী হই নাই ? পায়স পিষ্টকের পরিবর্ভে কি বিসকুটের আস্বাদন করিতেছি না ? না মুরা পান করিতে শিখি মাই ? ইংরাজ সেরিক গণের, “ইয়ং বেঙ্গলের ব্রানডি° সংজ্ঞৰ মদিরায়, বিশেষ প্রমাণ ; আমরা আর সে হিন্দু নাই । বসন ধারণের পক্ষে, শরীরাবরণ ও শোভন, সকল জাতির উদ্দেশ্য, কিন্তু শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বশতঃ, দেশ বিশেষে, বিশেষ পরিচ্ছদের ব্যবহার যেরূপ নিতান্ত আবশ্যক, কিঞ্চিৎ বিবেচনা করিয়া দেখিলে, সঙ্গীত বিষয়েও, ভদ্রপ পৃথকত্বের প্রয়োজন হৃদয়ক্ষম হইবে । বিশেষতঃ, “শিক্ষক ব্যতিরেকে সঙ্গীতশিক্ষা” গ্রন্থের এরূপ উপাধি, নিতান্ত যুক্তি ও প্রমাণ বিৰুদ্ধ । ইউরোপে স্বরলিপির পদ্ধতির, অবলম্বন হওয়াতে, কি তথায়, আর সঙ্গীতাচার্য্যের আবশ্যক হয় না? ছাত্রকে, পুনঃপুনঃ এক বিষয়ের । উপদেশ দিবার কষ্ট, আচাৰ্য্যকে স্বীকার করিতে হয় না ; শিক্ষিত বিষয়, বিস্ম,ক্ত হইলে, গ্রন্থ দর্শনে, ছাত্রের পুনর্বার, স্মৃত্তি জগন্ধিত হইতে পারে , দুরন্থ কোন ব্যক্তির সঙ্গীত রচনার স্বরলিপি, দেখিয়া, অন্য সঙ্গীতজ্ঞ, ভাহঙ্গমঞ্চত করিত্বে পারেন , জাভয়ংস্কার ব্যক্তি, গৃহে বসিয়া, পুণ্ডক সাহায্যে, <बॉक्ष रङ्ग, ফুৰাই উপকার। বিদ্যাকার পক্ষে