পাতা:ব্রজ-বার্ত্তা ও তন্মাহাত্ম্য - পার্ব্বতীচরণ মুখোপাধ্যায়.pdf/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্ৰজ-বার্তা । » فاه ত্বরায় সম্পন্ন করিয়া বিপুল যশ লাভ করেন। শ্ৰীমদনমোহনজীর পুরাতন মন্দির অনুমান ১৬২৮ সালে তৈয়ার হয় এবং ? নূতন মন্দির ১৮২৩ সালে উক্ত নন্দকুমার বসু মহাশয় নিৰ্ম্মাণ করাইয়া দেন। নবাব আরঙ্গজেবের দৌরাত্ম্যে মহারাজা জয়পুরাধিপতি অন্যান্য দেবদেবীর ন্যায় শ্ৰীমদনমোহনজীকেও স্বরাজ্যে লইয়া যান। কিন্তু উহঁর শ্যালকা করৌলীর রাজা স্বৰ্গীয় গোপাল সিংহজীর অনুরোধে শ্ৰীমদনমোহনজীকে তঁহারই হস্তে সমৰ্পন করেন এবং ১৭৪০ খৃষ্টাব্দে করৌলীর রাজ্যে মন্দির নিৰ্ম্মিত হয় । শ্ৰীমদনমোহনজীর “হোলী” বা দোলযাত্ৰা ফাস্তুন মাসের শুক্লাষ্টমী তিথিতে হইয়া থাকে । যাত্ৰিগণ শ্ৰীশ্ৰীমদনমোহনজীর দর্শনান্তে শ্ৰীগোপীনাথজী দর্শন করিতে ।। শ্ৰীমধুপণ্ডিত মহাশয়ের দ্বারা শ্ৰীগোপীনাথজী স্থাপিত হইয়াছেন। উল্লিখিত দুই মন্দিরের ন্যায়। এখানেও সমভাবে ভেটাদির কাৰ্য্য করিতে হয় । স্বনামখ্যাত উক্ত নন্দকুমার বহু মহাশয় ১৮২১ সালে এখানকার নূতন মন্দির নিৰ্ম্মাণ করাইয়াছিলেন এবং পুরাতন মন্দির রাজপুতানার অন্তৰ্গত শেখাবতী নিবাসী ধাৰ্ম্মিক প্রবর কাছ - ওয়াহ ঠাকুর বংশীয় রায়শীলজীর দ্বারা আন্দাজ ১৫৮৯ সালে निङि ङ्ख्न । মহাজন বাক্যে উক্ত হইয়াছে যে “গোপীনাথের বাম ভাগে “বসুধা জাহ্নবা দুই ঠাকুরাণী । র্যার পুত্র বীরভদ্র জগতে বাখানী” ৷ সুতরাং এ মন্দিরে ঠাকুর দর্শনের একটু তারতম্য আছে, কারণ অন্যান্য মন্দিরে কেবল শ্ৰীশ্ৰী রাধাকৃষ্ণের যুগল রূপই দর্শন হইয়া