পাতা:ব্রজ-বার্ত্তা ও তন্মাহাত্ম্য - পার্ব্বতীচরণ মুখোপাধ্যায়.pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্ৰজ-বাৰ্ত্ত । సి به في " ” تمہم মনকষ্টে থাকিতেন। একদা শ্ৰীভগবান আপন সেবকের। দুঃখে দুঃখিত হইয়া শালগ্ৰাম হইতে দ্বিভুজ মুরলীধর ত্ৰিভঙ্গমুক্তি ধারণ করতঃ ভক্তের মনোবাঞ্ছা পূৰ্ণ করেন। এখানে গোপাল ভট্ট গোস্বামীর সমাধি-স্থান আছে এবং প্রতি বৎসর আষাঢ়ী শুক্লাপঞ্চমী তিথিতে উৎসব হইয়া থাকে । অত্ৰধামে অপর একটী শ্ৰী রাধারমণজীর মন্দির আছেযাহাকে লোকে “সাজীর মন্দির” বলিয়া থাকে । বাস্তবিক শ্ৰীবৃন্দাবনের মধ্যে ইহা দেখিবার একটী উপযুক্ত মন্দির। লক্ষ্মেী নিবাসী সাহ বিহারীলালের পুত্ৰ সাহি কুন্দনলালজী প্ৰায় দশ লক্ষ টাকা ব্যয় করিয়া সমস্ত মন্দিরটি শ্বেতপ্ৰস্তর দ্বারা নিৰ্ম্মােণ পূর্বক অতুল কীৰ্ত্তি রাখিয়া গিয়াছেন। স্বনিপুণ কারিকারের মন্দিরের ভিতরে ও বাহিরে আপনি আপনি কারুকাৰ্য্যের নিপুণতা দেখাইতে কিছুমাত্ৰ ক্ৰটি রাখে নাই । স্থূলকথা মন্দিরটীি সর্বাংশে শোভনীয়। তদনন্তর যাত্ৰিগণ ! শ্ৰীগোকুলানন্দজীর মন্দিরে যাইয়া শ্ৰী রাধাবিনোদ ঠাকুর দর্শন করিবেন। যশোহর জেলার অন্তৰ্গত তালগৈড়া গ্রামনিবাসী পদ্মনাভ চক্রবর্তী মহাশয়ের পুত্ৰ মহাত্মা লোকনাথ গোস্বামী মহাশয়ের দ্বারা শ্ৰী রাধাবিনোদ ঠাকুর স্থাপিত হইয়াছেন। এখানে লোকনাথ গোস্বামিজীর এবং উহঁর শিষ্য নরোত্তম দাস ঠাকুরের সমাধিস্থান আছে। প্ৰতি বৎসর আষাঢ়ী কৃষ্ণাষ্টমী তিথিতে লোকনাথ গোস্বামিজার এবং কাত্তিক মাসের কৃষ্ণা পঞ্চমী তিথিতে নরোত্তম ঠাকুরের উৎসব হয় । পুর্বোক্ত শ্ৰীশ্ৰী রাধাদামোদর, শ্ৰীশ্ৰীশ্যামসুন্দর এবং