পাতা:ব্রহ্মকায়স্থ - ললিতাপ্রসাদ দত্তবর্মা.pdf/২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| २S ] বিচারকার্ঘ্যে প্রীড়িবাক্পদে নিযুক্ত থাকিতেন। মুদ্রারাক্ষসে দেখিতে পাওয়া যায় যে কায়স্থ-মন্ত্রী শকট ও ব্রাহ্মণ-মন্ত্রী রাক্ষস রাজসভাতে তুল্যাসন প্ৰাপ্ত হইতেন। রাক্ষস এবভুত ব্ৰহ্মতেজ সম্পন্ন ব্রাহ্মণ ছিলেন যে তিনি তাৎকালিক বিদ্যাবুদ্ধি সম্পন্ন সৰ্ব্বজন মান্য গভীব নীতি বেত্তা ও শিক্ষাদাতা প্ৰসিদ্ধ চাণক্য পণ্ডিতকে কৃষ্ণকায় হেতু বিপ্রের অনুপযুক্ত মনে করিয়া রাজসভায় আসন প্রদানে স্বীকৃত হন নাই। সেই ব্ৰাহ্মণ রাক্ষস অবলীলাক্রমে কায়স্থ শকটকে সমব্যক্তি জ্ঞানে সখ্য করিয়া একাসনে বধিতে ও নিদ্রা যাইতে আনন্দ বোধ করিয়াছিলেন । সে সময়ে ও কায়স্থ জাতির अदभांनना बांक्ष०१० के लिडन न । কাশ্মীরের রাজপণ্ডিত শ্ৰীসোমদেব ভট্ট “কথা সরিৎসাগরে” কায়স্থাদিগকে সন্ধি ও বিগ্ৰহ সচীব বলিয়া লিখিয়াছেন। ‘সন্ধিবিগ্ৰহ-কায়স্থ।” ঐ প্রদেশের শ্ৰীকলহণ পণ্ডিত কৃত “রাজতরঙ্গিণী” গ্রন্থে কায়স্থ জাতি কাশ্মীরাধিপতির সন্ধিবিগ্ৰহকারী সচীব, সেনাপতি, সামন্ত, কোষাধ্যক্ষ, প্ৰভৃতি পদ সকল অধিকার করিতেন লিখিত আছে । ঐ গ্রন্থের ৪র্থ তরঙ্গে কাশ্মীরে ষোড়শসংখ্যক কায়স্থ নরপতি রাজত্ব করিতেন ইহা ও বর্ণিত আছে। ধ্রুবানন্দ কারিকায় দৃষ্ট হয় যে বঙ্গদেশের অধীশ্বর আদিশূর মহারাজ, র্যাহার। আর একটী নাম জয়ন্ত, কায়স্থ ছিলেন। চিত্ৰগুপ্তান্বয়ে জাতঃ কায়স্থোহম্বষ্ঠ-নামকঃ । অভবত্তস্য বংশে চ আদিশূরে নৃপেশ্বরঃ ॥ অগমদ ভারতং বৰ্ষং দারদাৎ স রবি-প্রভঃ জিহ্বা চ বৌদ্ধরাজনং তথা গৌড়াধিপান বলান ৷