পাতা:ব্রহ্মকায়স্থ - ললিতাপ্রসাদ দত্তবর্মা.pdf/৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ved মসীশদেব চিত্রগুপ্ত এবং তাহার ব্ৰহ্মতেজ বিশিষ্ট ব্ৰহ্মকায়স্থ পুত্ৰগণের निनक् । শাস্ত্র বিরুদ্ধ । ব্ৰাহ্মণগণ তৰ্পণাগ্রে র্যাহাকে পূজাকবেন তাহাব নিন্দা অক্লেশে হইল। এই প্রকার অন্যায় রূপ নিন্দাবাক্য যে গ্রন্থে লিখিত আছে তাহাই অবলম্বন পূৰ্ব্বক রঘু বলিলেন “সচ্ছদ্রাণাং নাম কারণে বসু ঘোষাদিরূপ পদ্ধতি যুক্ত নামত্বঞ্চ বোধ্যং। রঘু কি যাজ্ঞবল্ক্য পাঠ করেন নাই ? যাজ্ঞবল্ক্য লিখিয়াছেন। ”সচ্ছদ্রেী গোপনাপিতীে।” ইহাতে কায়স্থ অথবা ক্ষত্ৰিয়ের কথা কোথায় ? মনু হইতে প্ৰমাণ উল্লেখ করিয়া, রঘুনন্দন ভাবিলেন যে এইবারে তিনি ধারণীকোষ অপেক্ষা প্ৰামাণ্য গ্ৰন্থ দ্বারা ক্ষত্ৰিয়দিগকে শূদ্র করিবেন। তিনি এই মনু বচনটী দেখাইলেন। “শনকৈশচ ক্রিয়া লোপাদিম ক্ষত্ৰিয়জাতীয়াঃ । বৃষলত্বং গতালোকে ব্ৰহ্মণাদর্শনেন। চা ৷” এই শ্লোকে তিনি ইসা অর্থে “ইহলোক” বলিয়া বিকৃত করিয়াছেন। মনু নিজেই ইমা অর্থে এই শ্লোকটী লিখিলেন । পৌণ্ডকাশ্চোঢ় দ্রাবিড়াঃ কাম্বোজযবনাঃ শকাঃ। পারদা পদুবাশচীনাঃ কিরাত দারদাঃখশাঃ ॥ এমতে মনু ব্ৰাহ্মণের আদর্শনে ক্ষত্ৰিয় বৈশ্য জাতির রূষলত্ব প্রাপ্তি হয় বুঝাইয়াছেন। সে কথা কোন ব্যক্তি অস্বীকার করেন ? যেখানে এাহ্মণ নাই সেখানে ক্ষত্ৰিয় নাই, একের অভাবে অন্যের স্থিতি সম্ভবে না। কিন্তু রঘুনন্দন অর্থ কর্ণরলেন যে ব্ৰাহ্মণ দিগের আদর্শন হেতু ইহজগতে ও বিশেষতঃ পৌণ্ড দেশে