পাতা:ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ উত্তরখণ্ড রাধাহৃদয়.pdf/১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

었 রাধান্তদয় ! Ф. অম্ভার্থঃ। শৌনকাদি ঋযিজুষ্ট কর্তৃক পৃষ্ট হইয়া রোমহর্ষণ পুজ স্থত কহিতেছেন। যে ঋষিকে কৃষ্ণবর্ণ দেখিয়া কৃষ্ণ বলিয়া সকলে মান্য করেন, সম্যক ব্ৰতচরণশীল ব্ৰতাঢ্য। দাসস্থত বাসবী পুৰ্ব্ব ব্ৰত ফলে মুনিদিগের শ্রেষ্ঠ শক্তি পুত্র পরাশর হইতে যাহাকে পুত্র লাভ করি য়াছিলেন, সেই সকলের ঈড্য-সমস্ত মান্যমুনিদিগের পূজনীয় শ্রেষ্ঠতম কৃষ্ণ দ্বৈপায়নকে আমি প্রণাম করি । ১৯ । যে ব্যস্ত বেদাংশ্চতুরঃ সদর্থান ব্যাসত্ব মাপাশু কবিপ্রধানং। তং বেদবেদান্ত জলজন্মভানু মুপাম্মহে সত্যবতীসুতং তং । ২০ । অস্যার্থঃ । যিনি সদর্থের সহিত চারি বেদকে ভাগ করিয়া বেদব্যাস নাম প্রাপ্ত হইয়াছেন, সকল কবির প্রধান আশুকবি, বেদ বেদান্ত সরোজের ভানুমান স্বৰূপ সেই সত্যবতীনন্দনকে উপাসনা করি। ২০ । সাধু সাধু স্বয়া সাধো বচসা স্মারিতোহরিঃ। কালশ্চিন্তা সমাবিক্টোমনসা গমিতে। ময় ।। ২১ । অস্যার্থঃ। হে সাধো । তুমি সাধু, তুমি সাধু, তোমার সাধু প্রশ্নবাক্যে হরিকে স্মরণ হইল, অতএব পৌনঃপুন্যে বলি তুমি সাধু, আমার মানস হরিচিন্তাতেই কাল যাপন করিবেন। অর্থাৎ সাধুসঙ্গ ব্যতীত হরিকথালাপে কালাতিপাত করা হয় না ইতি ভাবঃ ।। ৪১ ৷৷ ভবাময় পীড়িতানাং রসায়ন মনুত্তমং। বচিতে শৃগু সংবাদং পিতুদ্বৈপায়নন্ত চ।। ২২ । মহং কৃপাতিরেকেণ পিতাদা লোমহর্ষণঃ।। ২৩ । অস্যার্থঃ । হে ঋষিবর ! বেদব্যাসের সহিত আমার পিতা লোমহর্ষণের যে সংবাদ হইয়াছিল, সেই সকল কথা তোমাকে কহিতেছি আপনি শ্রবণ করুন। হরিকথা সংশ্রয়৷ সেই সকলকথা ভবরোগে পীড়িত ব্যক্তিদিগের অত্যুত্তম রসায়ন ঔষধ স্বৰূপ হয়। আমার প্রতি মমপিতা লোমহর্ষণের অতিশয় কৃপা ছিল, এজন্য তিনি আমাকে সেই সকল রহস্য কথা কহিয়াছিলেন । ২২ ৷৷ ২৩ ৷৷ একদা ভারতীতীরে বাসবী স্বাত্মজং বিভূং। কৃষ্ণং কৃষ্ণত্বিষং কৃষ্ণ পরায়ণ মুৰুপ্রভং ।। ২৪ । হবিভূজস্তিষং শিষ্টৈ; সহসীনং মহাত্মভিঃ। ২৫ ॥ অস্ত্যার্থঃ । কোন এক সময়ে বাসবীতনয় বিভু বেদব্যাস, কৃষ্ণ শরীর; কৃষ্ণবর্ণ উজ্জ্বল কান্তিমান, মহাপ্রভাবিশিষ্ট শ্ৰীকৃষ্ণপরায়ণ, হুতাশন