পাতা:ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ উত্তরখণ্ড রাধাহৃদয়.pdf/২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ज्ञiश्रीश्ाश्च । ४१ ব্রাহ্মণ ক্ষত্রবিট গৃদ্ৰ বর্ণশ্চিত্বর এব যে । পরস্পর ধ্যানবশাৎ পুনঃ ষটু ত্রিংশতশ্চতে ॥৮৪ । অস্ত্যার্থঃ । সেই নারায়ণ স্বীয় অভিধানে অর্থাৎ ইচ্ছাবশতঃ ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য এবং শূদ্র এই চারি জাতি সৃষ্টি করিয়া পুনৰ্ব্বার পরম্পর মিলিত আরো ষটত্রিংশৎ জাতির উৎপাদন করেন। ৮৪ । ততোলোকপ্রধানেন বিষ্ণুনা প্রভবিষ্ণুন । স্থাপিতা জাতিমৰ্য্যাদা সাঙ্কর্য্যেণ সহদ্বিজঃ ।। ৮৫ । অহ্যার্থঃ । হে দ্বিজবরেরা ! অনন্তর সর্বলোকপ্রধান অপরিসীম প্রভাব বিষ্ণুকর্তৃক বর্ণসঙ্করের সহিত জাতিমৰ্যাদা সংস্থাপিত হয়, অর্থাৎ উত্তমাধম মধ্যমৰূপে ব্রাহ্মণাদি সন্ধরপর্যন্ত মর্ম্যাদার সংস্থিতি হইয়াছে । ৮৫ ৷৷ শতসাস্কৰ্য্য মাপন্ন জায়তঃ পুনরেব তাঃ । ব্ৰাহ্মণী যবনাকারঃ যবনা শেচরিতৎপরীঃ ।। ৮৬ {। অস্তার্থঃ । পুনর্বার বিলোমছার সঙ্করত। প্রাপ্ত কলিজাত প্রজাসমূহ হীনৰূপে শত শত জাতি প্রাপ্ত হয়। কতক ব্রাহ্মণ যবনৰূপ ধারণপূর্বক যবন এবং যবনাদি জাতিরা চৌর্য্যকৰ্ম্মে তৎপর হয় ।। ৮৬ ৷৷ অনন্তর ব্রহ্ম ঋষি দিগকে কলিভৰ জীবের স্বভাব-সাস্কর্ম্য বর্ণন করিয়া কহিতেছেন, অর্থাৎ কলিপ্রাপ্তে মনুষ্যদিগের ধৰ্ম্ম বন্ধনের শৈথিল্য যে ৰূপে হয়, তাহ প্রসঙ্গত কহিতে আরম্ভ করিলেন । ব্রাহ্মণসকল যবনাকার হইবে এবং সকলেই প্রায় চৌর্য্যবৃত্তি সমাশ্রয়. করিবে। ০ । ইতি তাৎপৰ্য্যঃ । বদন্তে যাবনীং ভাষাং তপোধৰ্ম্ম বহির্মুখীঃ । ক্ষত্রিয়াঃ প্রণয়শো নষ্টা স্তথা বৈশ্যtঃক্ষয়ং গতাঃ।। ৮৭ ৷৷ অহাৰ্থ । সকলেই প্রায় যাবনিক ভাষাভ্যাসী হইবে, এাহ্মণ সকশ তপোধৰ্ম্মে বহির্মুখ হইবে, ক্ষত্রিয় প্রায় নাশ হইবে এদল বৈশ্যঞ্জাতিও প্রায় বিলয় হইয়া যাইবেক ।। ৮৭ ৷৷ ধৰ্ম্মচু্যতা স্তথাসূদ্র ব্রাহ্মণাচারতৎপরাঃ । ব্রহ্মনিন্দ পরাঃ সর্বে ব্রহ্মবৃত্তিহরা স্তথা । ৮৮ ৷ অস্তার্থঃ । শূদ্ৰসকল ধৰ্ম্মভ্ৰষ্ট ও ব্রাহ্মণেরষ্ঠায় জাচার বিশিষ্ট হইয়। ব্রাহ্মণের নিন্দ করিতে তৎপর হইবে এবং প্রায় রাজা প্রজ, সকলেই ব্ৰাহ্মণের ধন অপহরণ করিবে ।। ৮৮ ৷ ( 3 ).