পাতা:ব্রাহ্মধর্ম্মের ব্যাখ্যান - দ্বিতীয় প্রকরণ.pdf/৬৬

- [ tఠి ] লক্ষ্য, একমেবাদ্বিতীয়ং ব্ৰহ্মই তোমাদের লক্ষ্য । তাহাঙ্কে লাভ করিবার ইচ্ছাই প্রধান । সেই ইচ্ছাই তোমারদের রাজা, মন্ত্রী, বস্ত্রী ; আর আর বৃত্তি, প্রবৃত্তি, ইচ্ছা, তাণের দাসের ম্যার । আমরা ব্রাহ্ম—ব্রহ্মের সঙ্গে ম্যমাৱন্ধের সম্বন্ধ, নিত্য সম্বন্ধ । আমরা কি সামান্য বিষয়ী লোকের ন্যায় সংসারের ক্ষতি লাভ লইয়াই থাকিব ? যেমন - উপকরণবতাং জীবিতং ”—যেমন কতকগুলীন উপকরণ লইয়। সংসারিদিগের জীবন গত হয়, অামারদেরও কি সেই প্রকার জীবন হইবে ? অামরা কি ঈশ্বরেতে প্রীতিশূন্য হইয়া—পাষাণ সমান হৃদয় লইয়া, কেবল বিষয় ব্যাপার, ক্রিয়া কলাপ, কার্য্য কৰ্ম্মেতেই লিপ্ত থাকিব ? ঈশ্বরের কার্য্য পশু পক্ষী, চন্দ্র সুর্য্য, সকলেই করিতেছে । সুর্য্যের ন্যায় অবিশ্রান্ত-ৰূপে কে তাহার কার্য্য করিতে পারে ? মেঘের ন্যায় এত বারি-ধারাবর্ষণ করিয়া কে এ পৃথিবীর উপকার করিতে পারে ? আমরা কি অচেতন মেঘ সুর্য্যের ন্যায় অচেতন হইয়া ঈশ্বরের কার্য্য করিব ? অামারদের ব্রাহ্ম ধৰ্ম্মের তো উপদেশ এই ষে আমরা ইচ্ছার সছিভ-— প্রীতির সহিত ঈশ্বরের প্রিয়কার্য্য সাধন করিব । ঈশ্বরও চাই, সংসারও চাই, অামারদের ইচ্ছ। এমন দ্বিধা নহে । ঈশ্বরকে পাইয়। যদি সংসার থাকে, তবে থাকুক ; নতুবা সংসার চাহি না । অামারদের আত্মার উন্নতি ও মঙ্গলের জন্য ষে সকল সাংসারিক বিষয়-মুখের প্রয়োজন, সে সকল স্থখ তো ঈশ্বর নিয়তই বিধান করিতেছেন এবং করিবেনই । তিনি “ যাথা তথ্যতোইখান ব্যদধা