পাতা:ব্রাহ্মসমাজের বর্ত্তমান অবস্থা এবং আমার জীবনে ব্রাহ্মসমাজের পরীক্ষিত বিষয়.pdf/১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ७ ] তাহা সমস্তই অামাতে বর্তমান ছিল। দেশের স্ত্রী পুরুষ সকলেই আমাকে অস্তরের সহিত প্রীতি করিতেন। কিন্তু अॅनडा कूनश्झांद्र ऽिब्रक्नि भश्श झलप्ररक অধিকার করিয়া থাকিতে পারে না। যে হিন্দু শাস্ত্র হিন্দু ধৰ্ম্মের সংরক্ষক, সেই হিন্দু শাস্ত্রই আমার আস্তরিক কুসংস্কারের উন্মুলক হইল। হিন্দু শাস্ত্র অধ্যয়ন করিয়া ঘোর বৈদাস্তিক হইয়া পড়িলাম, তখন সমস্ত পদার্থ ব্ৰহ্ম—অহং ব্রহ্ম এই সত্য বিশ্বাস করিতাম, উপাসনার আবশ্বকতা স্বীকার করিতাম না। এই সময়ে আমার এক শিষ্য আমার পদ পূজা করিতেছিলেন আমি মন্ত্র পড়াইতেছিলাম, হঠাৎ আমার মনে হইল যে, অামাতে এ সকল ক্ষমতা নাই, আমি স্বয়ং কিরূপে পরিত্ৰাণ পাইব তাহার নিশ্চয় নাই, আমি পরিত্রাণ করিব কিরূপে ? দূর হউক, এরূপ কপট আচরণ আর করিব না। ইহার পূর্বে আর একটা ঘটনা হয়—আমাকে কে ডাকিয়া বলিল পরলোক চিন্তা কর । কে বলিল লোক দেখিলাম না । ভয়ে জর হইল । এই সময়ে বগুড়া জেলায় গমন করি। সেখানে তিনজন সাধু ব্রাস্কের সহিত আলাপ হওয়াতে অত্যন্ত প্রীতি লাভ করিলাম, সেখানেই প্রথমে ব্রাহ্মসমাজের কথা শ্রবণ করিলাম। ইহার পূৰ্ব্বে এই মাত্র জানিতাম যে, কলিকাতায় একদল ব্ৰহ্মজ্ঞানী আছে, তাহারা যথেচ্ছাচারী হইয়া স্বরাপান মাংস ভোজন করে। এজন্য ব্ৰহ্মজ্ঞানীর নাম শ্রবণ করিলেই আমি