পাতা:ব্রাহ্মসমাজের বর্ত্তমান অবস্থা এবং আমার জীবনে ব্রাহ্মসমাজের পরীক্ষিত বিষয়.pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ ساد ] ধন্ত্রণ ভোগ করে সেই ব্যক্তিই পাপদন্ধ মঙ্গুষ্যের জন্য অশ্রপাত করে। বাগ অচড়ায় শোচনীয় অবস্থা স্মরণ করিলে ক্ৰদন না করিয়া থাকা ধায় না। এক জন বিশুদ্ধজীবন ব্রাহ্ম বিদ্যালয় করি। সেখানে অবস্থিতি কৰিলে বিশেষ উপকার হয়। বাগজাচড়ায় এক জন ব্রাহ্ম আমাকে বলিলেন যে, “যদি উপবীত রাধা কপটতার চিন্তু ও মহাপাপ তবে কলিকাতা ব্রাহ্মসমাজের উপাচাৰ্য্য বেদাস্তবাগীশ মহাশয়, বেচারাম বাবু ইহার উপবীত পরিত্যাগ না করিয়া বেদির কার্য্য করেন কেন ? তাছাদের সৃষ্ট্রান্তে অনেকে উপবীত রাখা উচিত মনে করিবে ।" এই সরল ব্রাহ্মভীতার কথা শ্রবণ কৰিয়া আমি মনে মনে আন্দোলন করিতে লাগিলাম। মনে করিলাম, ব্রাহ্মসমাজে এমন অসত্য ব্যবহার থাকা উচিত নহে। যদি ব্রাহ্মসমাজের এই কুরীতি সংশোধিত না হয়, তবে ষে সমাজ অসত্যে প্রশ্ৰয় দেয় তাহার সহিত যোগ দিব না। তাহাতে সম্পাদক ও আচাৰ্য্য ভক্তিভাজন কেশব বাবুর নিকট এই মৰ্ম্মে এক আবেদন পত্র লিবিয়াছিলাম যে, কলিকাতা ব্রাহ্মসমাজ সমুদায় সমাজের আদর্শ, ইছাতে কোন অসত্য ব্যবহার থাকিলে তাহ সমস্ত সমাজে পরিগৃহীত হইবে। তখন আদি সমাজকে কলিকাতা ব্রাহ্মসমাজ বলা হইত। অতএব কলিকাতা ব্রাহ্মসমাজের উপাচাৰ্য্যগণ ৰঞ্জি উপবীতধারী হয়, তবে জামি সমাজকে অমত্যের আশয় বলিয়া পরিত্যাগ কৰি। কেশৰ বাবু এই জাবেদন পত্র দেবেন্ত্র বাবুকে প্রদান করেন। দেবেন্ত্র বাবু তখন উপবীত