ভক্তিরত্নাকর । [ ত্রয়োদশ তরঙ্গ । از ها ه د: প্রশংসে রাজয় ॥ যত পরিকর বীর হাম্বীর রাজার । সবার নিৰ্ম্মল ভক্তিপথে অধিকার। গণসহ রাজার সৌভাগ্যসীম। নাই। পরস্পর সবে প্রশংসয়ে ঠাই ঠাই ॥ ঐআচাৰ্য্যঠাকুর ঠাকুর মহাশয় । দেখিয় রাজার চেষ্টা হর্ষ অতিশয় ॥ আচাৰ্য্য ঠাকুর রামচন্দ্রে নিরখিয়া । শ্ৰীবীরহাম্বারে তারে দিল সমপিয়া ॥ বীর হস্বীরের মনে উপজয়ে যাহা । রামচন্দ্র কবিরাজে জিজ্ঞালেন তাহা ॥ যৈছে ইষ্টগোষ্ঠী দেহে সৰ্ব্বত্র প্রচার । অন্য গ্রন্থে বিস্তারি বর্ণিল গ্রন্থকার ॥ রাজ নিজপ্রভু-প্রিয়গণের দর্শনে কে কহিতে পারে যে আনন্দ যাজিগ্রামে ॥ যাজিগ্রামে রহে এ রাজার মনোবৃত্তি । তিলে তিলে যাজিগ্রামে বাঢ়ে মহা-অর্তি ॥ বিষ্ণুপুর যাইতে রাজার মন নাই। জানাইলা রামচন্দ্র আচার্ধ্যের ঠাই ॥ আচাৰ্য্য ঠাকুর ঐঠাকুর মহাশয় । স্নেহাবেশে শ্ৰীবীর হান্ধীরে প্রবোধয় ॥ প্ৰবোধিয়া লোক সঙ্গে দিয়া সেই ক্ষণে। পাঠাইলা সৰ্ব্বারাধ্য স্থান সন্দর্শনে ॥ রাজা অতি দীনপ্রায় সর্বত্র ভ্ৰমিলা । সৰ্ব্ব মহাস্তের অনুগ্রহে হর্ষ হৈল ॥ যাজিগ্রামে আসিয়া বিচারে মনে মনে । প্রভূৰিন বিষ্ণুপুর যাইব কেমনে ॥ রাজার অন্তর জানি আচাৰ্য্য ঠাকুর । কহয়ে রাজার প্রতি বচন মধুর ॥ খেতরিগ্রামেতে গিয়া কিছু দিন পরে । তথা হৈতে এথা আলি যাব বিষ্ণুপুরে ॥ খড়দহ হইতে শ্ৰীজাহ্নবী ঈশ্বরী। পাঠাবেন সংবাদ আছিয়ে পথ হেরি ॥। এত কহিতেই কেহে
পাতা:ভক্তিরত্নাকর.djvu/১০১২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।