তৃতীয় তরঙ্গ। ] ভক্তিরত্নাকর। సిసి নাহিক আউল । বাউলকে কহিও ইহা কহিয়াছে বাউল ॥” তর্জা-অৰ্থ প্রভু অন্য ছলে ব্যক্ত কৈল । সেই হৈতে সকল ভক্তের চিন্তা হৈল ॥ স্বতন্ত্র ঈশ্বর কেবা জানে মৰ্ম্ম তার । না জানি যে কখন করিবে অন্ধকার। এত কহিতেই নেত্রজলে সিক্ত হৈল। শ্ৰীনিবাসে ব্যাকুল দেখিয়া প্ৰবোধিল ॥ পথের সঙ্গতি করি দিল সেইক্ষণে । ঠাকুরের যে স্নেহ বর্ণিবে কোন জনে ॥ ঐীরঘুনন্দন আসি তথায় মিলিল । শ্ৰীনিবাসে আলিঙ্গিয়া প্রেবাবিষ্ট হৈল ॥ খণ্ডবাসী প্রভুর যতেক ভক্তগণ। যথাযোগ্য সব সহ হইল মিলন ॥ সবকার স্থানে শীঘ্ৰ হইয়া বিদায় । যাজিগ্রাম গিয় সব নিবেদিল মায় ক্ষু ॥ যত্বপূর্বক বিদায় হইয়া মাতা স্থানে। চলিলেন নীলাচলে প্রভুর দরশনে ॥ মাঘ-শুক্লাপঞ্চমী দিবস শুভক্ষণ । মনের উল্লাসে শ্ৰীনিবাসের গমন ॥ কৈশোর বয়স্ অতিক্ষুন্দর শরীর। যে দেখে বারেক সে হইতে নারে স্থির ॥ কেহ কহে ইহঁ কোন রাজার তনয় । পদব্রজে চলে, অনুরাগ অতিশয় ॥ কেহ কহে ইহঁ হন গৌরপরিকর । নহিলে কেনে নেত্রে এত ধারা নিরন্তর ॥ কেহ কহে ইহাতে সন্দেহ কিছু নাঞি । সকল করিতে পারে গৌরাঙ্গগোসাঞি ॥ কেহ কহে আহে সে দেখিয়া গোরাচাদে। কি নারী পুরুষ কেহ স্থির নাহি বাধে । কেহ কহে গৌরচন্দ্র ব্রজেন্দ্রকুমার । নীলাচলে দেখিলাম অদ্ভুত বিহার ॥ কেহ কহে উৎকলে
- মায়,--মাতাকে