পঞ্চমত্তরঙ্গ ৷ ] ভক্তিয়ন্ত্রী কর । ンレ・? লুন মনোহর ॥ কৃষ্ণপ্রিয় স্থঙ্গামা মালির ঘর এথ কহিতে কি সর্বত্র বিদিত ঘীর কথা ॥ কংসের রজকে কৃষ্ণ বধি এই খানে কৌতুকে অপূর্ব বস্ত্র পরে গণসনে ॥ এই পথে কৃষ্ণ কংস-নিকটে চলিলা । শোভা দেখি মথুরানগরী মুগ্ধ হৈলা ॥ এথ কুষ্ণ ধনুক ভাঙ্গিয়া মহারঙ্গে । চলয়ে অদ্ভুতগতি সখীগণ সঙ্গে ॥ কুবলয়াপীড় এথা পথ রুদ্ধ কৈল । কৃষ্ণ তীরে বধিয়া কৌতুকে দন্ত নিল ॥ এই রঙ্গস্থল এথা মল্লযুদ্ধ কৈলা । এই মঞ্চস্থান কংস এথাই বসিলা ॥ এথা নন্দাদিক গোপ বসিলেন সুখে । কৃষ্ণ মল্লযুদ্ধ কৈল দেখিলা কৌতুকে । কৃষ্ণ মহাকৌতুকে কংসের হরে প্রাণ । এই কংসখালি এথা কংসের নির্ঘণ ক্ষু ॥ শ্রীকুজার মন্দির আছিল এই খানে । এই দেখ কুজাকৃপ সৰ্ব্বলোকে জানে ॥ কুজা সহ কুষ্ণের যে অস্তুত বিলাস । তাহ ত্রিজগৎ মাঝে হইল প্রকাশ ॥ বলদেবকুণ্ড কৃষ্ণকূপ এই হয় । এথ রামকৃষ্ণ গণসহ বিলসয় ॥ আছে ক্রীনিবাস নরোত্তম এই খানে । যে আনন্দ হৈল তা কহিতে কেবা জানে ॥ শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্যচন্দ্র মথুরা ভ্ৰমিয়া । বসিল অসংখ্যলোকে বেষ্টিত হইয়া ॥ ভাবাবেশে মহাপ্ৰভু হৈলা যে প্রকার। তাহ দেখি লোকের হইল চমৎকার ॥ মাথুর ব্রাহ্মণ-গণ পরস্পর কয় । কপটসন্ন্যাসী এই কৃষ্ণ সুনিশ্চয় ॥ অতি অলৌকিক কে বুঝিবে এন রঙ্গ। আপন গোপন কৈল ধরি গেীর অঙ্গ ॥ কেহ কহে মো সবার ভাগ্য অতিশয়। দেখিলাম মথুরাতে প্রভুর বিজয় ॥ ঐছে কহে কতলোকে মনের این حمام مهتمام سحم-مسم. - *
- নির্মাণ অর্থাং শ্ৰীকৃষ্ণ কংসকে স্বেস্থানে আকর্ষণ ও ৰধ করেন ॥ "
