১২ ভক্তিরত্নীকর । [ প্রথম তরঙ্গ । مسے দিল ॥ শুনি বৃদ্ধ বিপ্র অতি আনন্দ অন্তর। বেঙ্কটেরে প্রশংসি গেলেন নিজ-ঘর। গোপালের মাতা পিতা মহাভাগ্যবান। খ্রীচৈতন্যপদে যে সোপিল মনঃ প্রাণ ॥ বৃন্দাবন যাইতে পুজেরে আজ্ঞা দিয়া । দেহে সঙ্গোপন হৈলা প্রভু সোঙরিয়া । কত দিনে গোপাল গেলেন বৃন্দাবন। রূপ সনাতনসঙ্গে হইল মিলন ৷ অন্তর্যামী প্রভু নীলাচলে সেই ক্ষণে । জানিলেন গোপাল আইল বৃন্দাবনে ॥ একদিন মিশ্ৰগৃহ হইতে উল্লাসে । চলিলেন গোপীনাথ গদাধরপাশে ॥ গদাধর প্রতি গোরাচাদের যে ভাব । অনেক স্থ কৃতিফলে তাহ হয় লাভ ॥ নিত্যানন্দ গদাধর দোহার যে রীতি । কহিতে তাহার লেশ কাহার শকতি ॥ অদ্বৈতের সহ গদাধরের যে ক্রিয় । সে সব শুনিতে কার না জুড়ায় হিয়া ॥ শ্ৰীবাসপণ্ডিত শ্ৰীপণ্ডিত গদাধরে । প্রাণের অধিক জানে গুণে সদা ঝুরে ॥ প্রভু-হরিদাস প্রতু-গদাধরসনে । যে আনন্দ হয় তাহ বলে কোন জনে ॥ পণ্ডিত শ্ৰীগদাধর দাস-গদাধরে। কি অদ্ভুত প্রেম তাহ কে বুঝিতে পারে। শ্ৰীগৌরসুন্দর গদাধরের জীবন । গদাধরসঙ্গে রঙ্গ না হয় বর্ণন ॥ হেন গদাধরের আলয়ে প্রভু গিয়া। বলিলেন ভক্তগণে বেষ্টিত ইয়। যে অপূর্ব শোভা তাহ কে পারে বর্ণিতে । ভাগ্যবন্ত লোকগণ দেখে চারি ভিতে t সম্যাসির শিরোমণি প্রভূ-গৌররায়। ভক্তগণ প্রতি কহে মধুর ভাষায়। বহুদিন ব্রজের সম্বাদ না পাইয়া। না জানিয়ে আমার কেমন
পাতা:ভক্তিরত্নাকর.djvu/২০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।