পাতা:ভক্তিরত্নাকর.djvu/৩২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম তরঙ্গ । ] उछिल्लङ्गकङ्ग । రిషి স্বপ্রচ্ছলে ॥ কিবা শোভা কন্দপের দৰ্প করে দূর। রজতপৰ্ব্বত নিন্দে অঙ্গ সুমধুর ॥ আজানুলম্বিত বাহু বক্ষ পরিসর । আকর্ণ পর্য্যন্ত নেত্রভঙ্গি মনোহর ॥ কর্ণে এক কুণ্ডল ভুবনমন মোহে । বাম কক্ষে নিক্ষিপ্ত মধুর শৃঙ্গ শোহে । বিবিধ ভূষণেতে ভূষিত কলেবর । উপমার স্থান নাই ভুবন ভিতর ॥ বদন মণ্ডল জিনি পূর্ণিমার শশী । বচনের ছলে সে ঢালয়ে স্থধারাশি ॥ প্রিয় লক্ষীপতি প্রতি কহে ধীরে ধীরে । শুনিতে তোমার খেদ হৃদয় বিদরে ॥ অহে লক্ষীপতি কৃষ্ণ মোর প্রাণে শ্বর । জন্মে জন্মে হও তুমি তাহার কিঙ্কর ৷ লক্ষীপতি প্রভুর চরণে ধরি কয় । ঐছে ভেদবুদ্ধি মোর কভু যেন নয় ॥ শ্ৰীলক্ষীপতির এই বচন শুনিয়া। প্রভু বলদেব কিছু কহেন হাসিয়া ৷ এই গ্রামে আইলা এক বিপ্রের কুমার। অবধূতবেশ শিষ্য হইব তোমার ॥ এই মন্ত্রে শিষ্য তুমি করিবে তাহারে । এত কহি মন্ত্র কহে তার কর্ণদ্বারে ॥ পাইয়া সে মন্ত্র লক্ষীপতি হৰ্ষ হৈলা। প্রভু অনুগ্রহ করি অন্তধর্ণন * কৈলা | প্রভাতে জাগিয়া ন্যাসী চিন্তে মনে মনে । হেনকালে নিত্যানন্দ আইলা সেই-খানে ॥ নিত্যানন্দ তেজ দেখি ন্যাসী বিচারয়। কি অদ্ভুত তেজ এ মনুষ্য কভু নয় ॥ ঐছে কত বিচারিয়া আসি বিজ্ঞবর। অনিমিষ নেত্রে দেখে শ্ৰীমুখ স্থন্দর ॥ প্রভু প্ৰণময়ে লোটাইয়া ক্ষিতিতলে। অস্তে ব্যস্তে ন্যাসী তুলি লইলেন কোলে ॥ নিত্যানন্দ ন্যাসী প্রতি কহে বার বার । মন্ত্রদীক্ষা দিয়া কর আমার উদ্ধার ॥ নিত্যানন্দ প্রভুর এ মধুর বাক্যেতে। নেত্রজলে ভাসে ন্যাসী নারে স্থির হৈতে। শ্ৰীবল [ ৪১ ] 3.