পাতা:ভক্তিরত্নাকর.djvu/৫১২

ces खद्धिब्बङ्गाँकज़ । [ সপ্তম তরঙ্গ । পাপিরে অনুগ্রহ করি আতিশয় । লিখিলেন এ পত্নী ঠাকুর মহাশয় ॥ প্রভুকে এ পত্রী লিগিলেন এত কৈয়া । দিলেন পত্রিকা অতি উল্লসিত হৈয়া ॥ আচাৰ্য্য পড়েন পত্রী শুনি সৰ্ব্বজনে । নিবারিতে নীরে অশ্রু সবার নয়নে ॥ পত্রী পাঠ হৈলে রাজা পুন নিবেদিল । পত্র বহিভূত দূত মুখে যে শুনিল ॥ যৈছে শ্ৰীসন্তোষ রাজা উৎসাহে আপনে । করিল মঙ্গল ক্রিয়া বিবিধ বিধানে ॥ ব্রাহ্মণগণেরে দান কৈল যে প্রকার । সে সব শুণিতে মহা উল্লাস সবার ॥ রাজারে আইল মহাশয়ের লিখন । ইথে ভূপ সৌভাগ্য প্রশংসে সৰ্ব্বজন । কতক্ষণ রহি রাজা আচাৰ্য্যসভায় । অনুমতি লৈয়া গৃহে গেলেন ত্বরায় ৷ শ্ৰীমহাশয়ের পত্রী পড়িয়া নিভৃতে । হইল৷ বিহবল রাজা নারে স্থির হৈতে ॥ হেন কালে রাণী আসি করে নিবেদন । কৃপা করি মোরে পত্রী করাহ শ্রবণ ॥ শুনিয়া রাণীর বাক্য রাজা সেই ক্ষণে। শুনাইল পত্রী অতি উল্লসিত মনে ॥ শ্রবণ মাত্রেতে রাণী অপনা পাসরে । বিধি প্রতি প্রার্থনা করয়ে বারে বারে ॥ প্রভু ঐঠাকুর মহাশয় নরোভমে । কৃপা করি বারেক লেখtহ মু অধমে ॥ এত কহি রাণী নেত্র জলে সিক্ত হৈয়া । রাজার চরণ ধরি পড়ে লোটাইয়া ॥ রাজার প্রতি কহে এলে সার্থক জীবন । অনায়াসে পাইলা কৃষ্ণপদে প্রেমধন ॥ রাজা কহে সে ধন বল্লভ অতিশয় । মোরে কি স্পৰ্শিব মুই মহা পাগাশয় । গোঙাইলু বৃথা জন্ম