পাতা:ভক্তিরত্নাকর.djvu/৫১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম তরঙ্গ 1 ] छक्लितङ्गांकनं । &YY করন্থ ভোজন ॥ পণ্ডিতের ঐছে মৃদু বচন শুনিয়া । না করে ¢छख्रिन ब्रtश cभौमादलशिञ्च ॥ ८मशिग्ना थङ्कद्र उत्रौ श्र७िङ ঠাকুর । কিছু ক্রোধাবেশে কহে বচন মধুর। বিনা ভক্ষণেতে যদি সুখ পাও মনে । তবে মোরে রন্ধন করাহ কি কারণে ॥ এত কহি গৌরীদাস রহে মৌন ধরি। হাসি প্রভু পণ্ডিতে কহয়ে ধিরি ধিরি ॥ অল্পে সমাধান নহে তোমার রন্ধন । অন্নাদি করহ বহু প্রকার ব্যঞ্জন ॥ নিষেধ না মান শ্রম দেখিতে না পারি। অনায়াসে যে হয় তাহাই সৰ্ব্বোপরি ॥ গৌরীদাস কহে ঐছে কভু না করিব। এক শাক সিদ্ধ পক করি ভুঞ্জাইব ॥ পণ্ডিতের কথা শুনি দুই প্রভু হাসে। করয়ে ভোজন কিছু কহয়ে উল্লাসে ॥ এ অপূৰ্ব্ব শাক পাক কৈল কুনমতে । হইলাম তৃপ্ত এক শাক ভক্ষণেতে ॥ ঐছে প্রশংসিয়া দোহে করয়ে ভোজন । পণ্ডিত সে রঙ্গ দেখি জুড়ায় নয়ন ॥ এক দিন গৌরীদাস উল্লাস অন্তরে । কিছু অলঙ্কার পরাইতে সাধ করে ৷ পণ্ডিতের মন জানি প্রভু উল্লসিত ৷ হইলেন নাম রত্ন ভূষণে ভূষিত ॥ রত্ব সিংহাসনে দোহে আছে দাড়াইয়া । দেখি শোভা পণ্ডিত মন্দিরে প্রবেশিয়া হইলেন অধৈৰ্য্য নাহিক বাহলেশ। কতক্ষণে স্থির হৈয়া দেখে পূর্ব বেশ ॥ গেীরদাস মনে মনে করয়ে বিচার। কভু না দেখি এ অন্তত অলঙ্কার । অলঙ্কার পরাইতে অভিলাষ ছিল। কিবা পরাইৰ এবে লে ভ্রম ঘুচিল ॥ ঐছে বিচারিতে প্ৰভু পণ্ডিতেরে কয়।