পাতা:ভক্তিরত্নাকর.djvu/৫২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম তরঙ্গ ৷ ] ७क्विल्लङ्गकङ्ग । 6:36: আগিয়া। শুনি পণ্ডিতের কি অপূর্ব ভাবোদয়। জানিল হৃদয় প্রেমে বশ প্রভুদ্বয় ॥ মন্দ মন্দ হালি এক शट्टैि লিয়া করে। বtহে প্রকাশয়ে ক্রোধ আনন্দ অন্তরে ॥ চলিলেন গঙ্গাতীরে যথা সঙ্কীৰ্ত্তন। দেখে দুই প্ৰভু তথা করয়ে নৰ্ত্তন ॥ দুই ভাই দেখি পণ্ডিতের ক্রোধাবেশ । অলক্ষিতে গিয়া কৈল মন্দিরে প্রবেশে ॥ চৈতন্য চন্দ্রের এই অস্তুত বিলাস । প্রবেশে হৃদয়-হৃদে দেখে গৌরীদাস ॥ হৃদয়ের হৃদয়ে চৈতন্যচান্দে দেখি । নিবারিতে নীরে অশ্র অনিমিষ আঁখি ॥ বাহে ক্রোধাবেশ ছিল তাহা তুলি গেলা । পড়িল হাতের যষ্টি তাছ না জানিলা ॥ প্রেমের আবেশে বাহু পসারিয়া ধায় । হৃদয়ে করয়ে কোলে উল্লাস হিয়ায় ৷ হৃদয়ের প্রতি কহে তুই ধন্য ধন্য। আজি হৈতে তোর নাম হৃদয়চৈতন্য ॥ এত কহি সিক্ত করিলেন নেত্রজলে । পড়িল হৃদয় লোটাইয়া পদতলে ॥ হৃদয়চৈতন্য লৈয়া ঠাকুর পণ্ডিত ! হৈলা প্রভুমন্দির প্রাঙ্গণে উপনীত ॥ কহি কি আনন্দে দেখি দোহার মাধুরী। হৃদয়ে •করিলা শ্রীসেবার অধিকারী ॥ সৰ্ব্ব বৈষ্ণবের হৈল আনন্দ অপার। যৈছে মহামহোৎসব নারি বর্শিবার ॥ হৃদয়ে যে কৃপা তাহ ব্যাপিল সংসারে । হৃদয়চৈতন্য নাম হৈল এ প্রকারে ॥ হৃদয়চৈতন্য শ্যামানন্দের জীবন । যার কৃপালেশে হয় বাঞ্ছিত পূরণ ॥ প্রিয় শ্যামানন্দে কৃপা করি অতিশয় । উংকলে বিদায় দিতে ব্যাকুল হৃদয় । শ্যামানন্দ প্রভু পাদ