পাতা:ভক্তিরত্নাকর.djvu/৬৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(სზ0 ভক্তিরত্নাকর । [ একাদশ তরঙ্গ ।

অধৈৰ্য্য অন্তরে ॥ বৃন্দাবন যাইতে যে ঈশ্বরীর ক্রিয়া । সে সকল বণিতে নারিয়ে বিস্তারিয়া। তথাপি যে কহি কিছু সাধুমুখে শুনি । ঈশ্বরীর ভক্তিদানে ধন্য এ ধরণ ॥ এক দিন এক বৃহদা মে মধ্যে যাই। ঈশ্বরীর ইচ্ছা হৈল রহিতে তথাই ॥ সেই গ্রামে সে দিবস করিলেন স্থিতি । চিন্তয়ে লোকের হিত দেখি লোকরীতি। সে গ্রামের লোক মহাপাষণ্ড দুৰ্জ্জয়। বৈঞ্চবাচরণে করে বিদ্রুপাতিশয় ॥ সন্ধ্যাসময়েতে মহাভাগবত গণ । করেন শ্ৰীঈশ্বরীর চরণবন্দন ॥ তাহ দেখি হাসিয়া পধণ্ডিগণ কয় ইহেঁ! বিপ্ৰপত্নী মোর মনে এই লয় ॥ কেহ কহে এ গুলার নাহি কুন জ্ঞান | মনুষ্যে প্রণমে দেবে, না করে প্রণাম ॥ কেহ কহে চণ্ডী কৃপা করিলে সে হয়। কেহ কহে চণ্ডীকৃপা অজ্ঞে কি বুঝয় ॥ বিপ্ৰপত্নী বিপ্ৰ কি ন৷ প্রথমে চণ্ডীরে। এ গুলার অপরাধ হৈল চণ্ডী-দ্বারে এত কহি হাসি হাসি পাষণ্ডির গণ । চণ্ডীর মন্দিরে গিয়া করে প্লাস্ফিালন ॥ প্ৰণমিয়া চণ্ডীরে কহয়ে বার বার । অঙ্গ্য 蠶 এ গুলার করিবে সংহার ॥ যদি কায়মনোবাক্যে পূজয়ে চরণ । তবে রক্ষা করি দিবে চরণে শরণ ॥ এও কহি পাষণ্ডিসকল ঘরে গেল। করিতে শয়ন সবে নিদ্রাগত হৈলা ৷ পাষণ্ডির বাক্যে চণ্ডী হৈলা ক্রোধময় । কঁপে ওষ্ঠাধর রক্তবর্ণ নেত্র স্বয় ॥ স্বপ্ন-ছলে মহাতীক্ষ্ণ খড়গ হস্তে লৈয়া। পাষণ্ডিং গণের প্রতি কহেন গঞ্জিয় ॥ ওরে রে পাষণ্ড দুঃখ নহে সম্ব