পাতা:ভক্তিরত্নাকর.djvu/৭২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভক্তিরত্নাকর । [ দ্বাদশতরঙ্গ । درپا۹\ه মুখের লাবণি ॥ সদা মন্দ মন্দ হাসি সুধাবৃষ্টি করে। কে জাছে এমন সে ভঙ্গিতে ধৈৰ্য্য ধরে ॥ দেখি প্রাণনাথে ব্রহ্ম। হইলা বিহবল ৷ ধরিতে না পারে তাঙ্গ করে টল মল ৷ করি বহু স্তুতি সিক্ত হৈয়। নেত্রজলে । লোটাইয়া পড়য়ে প্রভুর পদতলে ॥ দেখিয়া ব্রহ্মার চেষ্ট। শচীর নন্দন কহে সুমধুর ৰাক্য করি আলিঙ্গন ॥ তুমি প্রিয় সদ। আমি প্রসন্ন তোমায় । এবে যেই ইচ্ছা বর মাগহ আমায়। ব্রহ্মা কহে এই কলিযুগে নদীয়াতে । করিবে প্রকট লীলা স্বগণ সহিতে ॥ সে সময়ে প্রভু মোরে করি অঙ্গীকার । জন্মাইবা নীচ কুলে এ ইচ্ছ। আমার ॥ ওহে প্ৰভু মোর অভিমান তাতিশয় । লোকে ঘৃণা করে যেন ঐছে দণ্ড হয় । ঘুঢ়াইব! আমার দারুণ দুষ্টমতি করাইব তোমার ত্রনামে গাঢ় রতি ॥ পুৰ্ব্বে যৈছে মায়ায় মোহিত কৈলা মোরে । তাহ না করিবা প্রভু এই অবতারে । অনুক্ষণ তোমার ভক্তের সঙ্গ চাই । জীবনে মরণে যেন তোমারে ধিয়াই ৷ শুনিয়া ব্রহ্মার বাক্য প্রভুর উল্লাষ । প্রভু কহে পূর্ণ হলে সব অভিলাষ ॥ পাইয়া প্রভুর বড় উল্লাষ অন্তরে । প্ৰণমিয়া ব্ৰহ্মা পুম কহে ধীরে ধীরে ॥ স্বতন্ত্র ঈশ্বর তুমি সকলের পর । কে বুঝিতে পারে প্রভু তোমার অন্তর ॥ নানা লীলা কৈলা পুর্ণর পূর্ব অবতারে । না জালি কি লীলা এই নদীয়া নগরে ॥ জীব নিস্তারিবে প্ৰভু এ গল্প বিযয় । ইণে যে বিশেষ কিছু শুনি সাধ হয় ৷