ভক্তিরত্নাকর । [छण४ ऊङ्गन्न । و س۹ সৰ্ব্বজন ॥ ওহে বাপ শ্ৰীনিবাস বিশ্বম্ভর এথা । মায়ে প্রবোধিল কহি সুমধুর কথা ॥ কি বলিব জননীর স্নেহ যে প্রকার। বিশ্বম্ভর বিনে কিছু না জানয়ে আর কে বুঝিতে পারে গৌরচন্দ্রের অন্তর। করয়ে যে লীলা ব্রহ্মদির অগোচর ॥ এক দিন নিমাই যাইতে গঙ্গাস্নানে । মাগিলেন পুষ্প মালাদিক মাত স্থানে ॥ কিঞ্চিং বিলম্ব হৈতে মছক্ৰোধ হৈল। যে কিছু আছিল ঘরে সব নষ্ট কৈল ॥ সর্বশেষে এ অঙ্গণে করিল শয়ন হৈল নিদ্রাগত প্রভু শচীর নন্দন ॥ কতক্ষণে নিদ্রাভঙ্গ হইল জানিলা। ঝাড়িয়া অঙ্গের ধূলা পুত্রে উঠাইলা ॥ পুষ্পমালাদিক পুত্রে দিলা সজ্জ করি । গঙ্গাস্নান করি হর্ষে আইলা গৌরহরি ॥(এক দিন এথা শচী কহয়ে পুত্রেরে। ভক্ষণ সামগ্রী কিছু নাই অদ্য ঘরে । শুনিয়া মায়ের কথা প্ৰভু হর্ষ চিতে । তোলা দুই স্বর্ণ তানি দিল। এ নিভৃতে ॥ স্বর্ণ দেখি শচীমাত চিন্তিত অন্তরে । পুত্রের এ রঙ্গ কিছু বুঝিতে না পারে ৷ এক দিন শচীমাত বসি এই খানে । পুত্রের বিবাহ দিতে বিচারয়ে মনে ॥ পেীগণ্ড বয়স শেষে কৈশোর প্রবেশ । তিলে তিলে বাঢ়ে শোভা অশেষ বিশেষ ॥ দেগিয়া নিমাই চান্দে কেবা স্থির হয় । যে অদ্ভুত চেষ্ট। তাহ অন্য না জানয়। জননীর পরম আনন্দ বঢ়াইতে ৷ হইল প্রভুর ইচ্ছা বিবাহ করিতে এথা শাস্ত্রচিন্ত করি শচীর নন্দন । গঙ্গাতীরে ওই পথে করিলা গমন ॥ প্রভু প্রিয় লক্ষীদেী আইলা গঙ্গা
পাতা:ভক্তিরত্নাকর.djvu/৭৯৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।