পাতা:ভক্তিরত্নাকর.djvu/৭৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ দ্বাদশ তরঙ্গ । ভক্তিরত্নাকর। ግbro স্নানে। পরস্পর দেখা যৈছে বর্ণে বিজ্ঞগণে ॥) গীতে যথা—কামোদ ॥ बल्लङ ছুহিতা, লক্ষী স্নচরিতা, সখীতে বেষ্টিত হৈয়া । স্নান করিবারে, চলে গঙ্গাতীরে, চকিত চোঁদিকে চা’য় ॥ গৌরাঙ্গ চান্দেরে, দেপি কিছু দূরে, উথলে নিগুঢ় লেছা । সে রূপ মাধুরী, সুপা পান কবি, ধরিতে নরয়ে থেহ ॥ গোরা গুণমণি, নিজ প্রিয় চিনি, চাহয়ে লক্ষীর পানে । যিনি কঁচা সোনা, লক্ষী তনু জেনা, প্রবেশে মরম খানে ॥ দেহে দিঠি কোণে, মিলে সুসন্ধীনে, অtনে না জানিতে পারে। নরহরি পহু, হাসি লহু লহু, তানন্দে চলিল ঘরে । এই খানে বসিয়া শ্ৰীশচীর কুমার । মোরে কহে হইবেক মনে যে তোমার ॥ এক দিন বনমালী আচার্য্য এথায়। বিবাহ প্রসঙ্গ কিছু কহে শচীমায় । বল্লভ আচাৰ্য্যকন্যা লক্ষী তার সনে হইল বিবাহ স্থির আর এক দিনে ॥ এথা মতো পুত্রের বিবাহ কথা কয় । শুনি কার্য্যে তৎপর শ্ৰীশচীর তনয় ॥ বিবাহ সামগ্ৰী শীঘ্ৰ কৈল আয়োজনে । স্থির হৈল বিবাহদিবস শুভক্ষণে ॥ বিবাহপ্রসঙ্গ নবদ্বীপ ঘরে ঘরে। প্ৰভু অাকর্ষণে কেহো স্থির হৈতে নারে ৷ সৰ্ব্বাবতারের সর্বভক্ত নদীয়ায় । বিলসয়ে স্ত্রী পুরুষ রূপে সে ইচ্ছায় ॥ আপনা মা জানে কেহে। তার ইচ্ছামতে । করয়ে যে সব কাৰ্য্য পূৰ্ব্ব স্বভাবেতে ॥ এথা যৈছে স্ত্রী পুরুষগণের গমন । যৈছে এ বিবাহ ত। বর্ণয়ে