দ্বাদশ তরঙ্গ। ভক্তিরত্নাকর । ve o চিতে । এ পড়া মিলি আর পড়বার সনে। নিন্দরে প্রতুরে যার যেবা লয় মনে ॥ প্রভুর নিদায় পড়বার বুদ্ধিনাশ ॥ স্বপঠিত বিদ্যা কারু না হয় প্রকাশ ॥ প্রভুর যে মনে তাহা প্রকাশ না করে । গণসহ কীৰ্ত্তনে বললে নিজ ঘরে ॥ এক দিন কেশবভারতী এথা আইলা । তারে নমস্করি নিমস্ক্রিয়া ভিক্ষা দিলা ॥ না জানিয়ে কি কথা হইল পরস্পরে। ভারতী গেলেন শীঘ্ৰ কণ্টকনগরে ৷ শ্ৰীবাসের গৃহে গিয়া আসি বিশ্বম্ভর। এথাই বৈসয়ে সঙ্গে প্রিয় গদাধর। স্নান করি বিষ্ণুপূজা করিবারে চলে । মুখ বক্ষ বস্ত্র ভিজে নয়নের জলে ॥ নেত্রধারা নিবারিতে নারে গৌররায় । গদাধর বিষ্ণুপূজে প্রভুর আজ্ঞায় । ব্রজের বিলাসে প্রভু মগ্ন অতিশয়। নিরন্তর সেই কথা গদাধর কয় ॥ কে বুঝিতে পারে গৌরচন্দ্রের বিলাস । করয়ে সম্পূর্ণ সকলের অভিলাস ॥ (বিষ্ণুপ্রিয়া দেবীর জন্মায় পরিতোষ । ঐছে কাৰ্য্য করে যাতে মায়ের সন্তোষ ॥] ওহে শ্ৰীনিবাস এই প্রভুর ভবনে। দেখাইল যে যে লীলা কৈল যে যে স্থানে ॥ এ সকল স্থান সন্দর্শনে দুঃখ ক্ষয়। দেবের দুল্লভ প্রেমভক্তি লভ্য হয় ৷ এবে বাট বছিভূত স্থান দেখাইব । যথা যে বিলাস তাহা কিছু জানাইব ॥ বাল্যকালাবধি বাটী বহিভূত স্থানে। কৈলা প্ৰভু অদ্ভুত বিলাস গণসনে । সে সকল স্থান সন্দর্শন করাইয়া । পুন এ বাটতে স্থান দেখা’ৰ আসিয়া ॥ যে স্থানে যে প্রকার তাহাও জানাইব । এক্ষণে লে
পাতা:ভক্তিরত্নাকর.djvu/৮৬১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।