পাতা:ভবঘুরের চিঠি - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভবঘুরের চিঠি আর শিখ শান্ত হয়ে থাকবে, তার তো কোন প্ৰমাণ পাওয়া যাচ্ছে না ! বরং তারা যে উৎসাহিত হয়ে আরও বেশী অশান্ত হয়ে উঠবে, অতীত ঘটনা থেকে তা-ই মনে হয়। মহাত্মাজীর পন্থা অনুসরণ করে যদি হিন্দু-মুসলমানে মিলন করাতে হয়, তা’ হলে শেষ পৰ্য্যন্ত সারা ভারতবর্ষই পাকিস্থানের অন্তভুক্ত হবে। অতীত ইতিহাস অনুসরণ করে কতক হিন্দু কলমা পড়ে প্ৰাণ বাচাবে ; আর যারা তা’ করবে না, তাদের অমর আত্মা দেহ-পিঞ্জর ছেড়ে পিতৃলোকে বিচরণ করতে থাকবে। শ্ৰাদ্ধ-তপণের সময় এক গণ্ডুষ জলের আশায় তার হা করে বসে থাকবে ; কিন্তু তাদের বংশধরদের ভিতর সেই জল-গঙুষ দেবার লোক আর কেউ থাকবে না ।” পিতৃলোকে গিয়ে হিন্দুদের অমর আত্মার কি অবস্থা হবে, তার জন্যে আমার বেশী দুর্ভাবনা ছিল না । কিন্তু মহাত্মাজী নিজেই অমর আত্মার কথা তুলেছিলেন ; কাজেই সেই অমর আত্মাকে পাশ কাটিয়ে যাবার রাস্তাও আমি খুজে পাচ্ছিলাম না। হঠাৎ আমার মনে পড়ে গেল যে, V 5-(4.8 aggression is the best form of defence আমি একটা উচ্চাঙ্গের হাসি হেসে জ্যোতিষীকে বললুম“মহাত্মাজী না হয় হিন্দুদের শান্ত ভাবে সব অত্যাচার সহ্যু করতে বলে মহা অপরাধ করেছেন। কিন্তু আপনি তাদের কি করতে বলেন ? একে তো দেশে আন্নাভাব, বস্ত্রাভাব-তার Sev