পাতা:ভবঘুরের চিঠি - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

tI SR BI গত বারে সুভাষ সম্বন্ধে যা’ লিখেছিলুম তার তলায় তোমরা ছোট করে একটা ‘ক্রমশঃ জুড়ে দিয়ে আমায় বিষম ফ্যাসাদে ফেলেছি। পাক দিয়ে সূতো লম্বা করবার ইচ্ছে আমার মোটেই নেই। লোকের কৌতুহলের যে শেষ নেই তা’ জানি, কিন্তু সুভাষ সম্বন্ধে লিখতে গিয়ে আমার চিন্তার ধারা যে একেবারে এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে ! বেশ গম্ভীর হয়ে লিখতে বসেছি ; সুমুখে যোদ্ধ বেশে সুভায্যের ফটাে। কিন্তু লিখবো কি ছাই ? আমার কেবলি মনে হচ্ছেO fairest flower, no sooner blown but blasted কত আশা, কত আকাজক্ষা, কত তেজ ঐ চোখের ভিতর পোরা রয়েছে। সবই কি শূন্যে মিলিয়ে গেছে ? সত্যই কি সুভাষ আজি ইহজগতে নেই ? মহাত্মাজীর আদর্শে আস্থাবান হবার সৌভাগ্য যে আমার কখনও হয় নি, তা’ তোমরা বেশ করেই জান । অধিকন্তু, মহাত্মাজী সুভাষের প্রতি যে ব্যবহার করেছিলেন, তার জন্যে আমার মনের কোণে মহাত্মাৰ্জীর বিরুদ্ধে বেশি। খানিকটা বিদ্বেষ যে জমা হয়ে আছে, তা” নিশ্চয়ই তোমরা লক্ষ্য করেছ। মহাত্মাজী যখন বলেন যে সুভাষা-সৃষ্ট আজাদ হিন্দ ফৌজের মহান নিয়মানুবৰ্ত্তিতা, স্বদেশ প্রেম, SA e