পাতা:ভবঘুরের চিঠি - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভবঘুরের চিঠি ভিতরে ঢুকে পুরানো বিপ্লবপন্থীরা যদি প্ৰাদেশিক কংগ্রেস কমিটি দখল করে, তা হলে হয়ত দেশে একটা ভীষণ গণ্ডগোল বেধে যাবে। ১৯২৩ খ্ৰীষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে। তঁরা বিপ্লবীদের ভিতর থেকে বেছে-বেছে কতকগুলো লোককে ১৮১৮ সালের তিন ধারায় ফেলে জেলে পুরলেন। আমিও তাদের মধ্যে পড়ে গেলুম। আমরা ভাবলুম, সুভাষচন্দ্রের উপর সরকার বাহাদুরের শনির দৃষ্টি সম্ভবতঃ তখনও পূরোমাত্রায় পড়ে নি। কিন্তু সেই আশায় ছাই পড়তে বেশী দিন লাগিল না। ১৯২৪ খ্ৰীষ্টাব্দের অক্টোবর মাসে তারা স্বয়ং সুভাষচন্দ্র ও আরও দুইএকজন স্বরাজ্য দলের বিশিষ্ট কৰ্ম্মীকে টেনে নিয়ে জেলে পুরলেন। সুভাষচন্দ্র যখন জেল থেকে ফিরে এলেন তখন দেশবন্ধু পরলোক। দেশবন্ধুর পাঁচজন বিশিষ্ট সহকৰ্ম্ম স্থির করে রেখেছিলেন যে, দেশবন্ধুর পর তঁরাই বাংলা দেশে স্বরাজ্য দল পরিচালনার ভার নেবেন । যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত দেশবন্ধুর অন্যতম সহকৰ্ম্মী হলেও, এরা সেনগুপ্তকে একটু দূরে রেখেই চলতেন। দেশবন্ধুর পরলোকগমনের পর কে ဇုံဖါး[ဒူ নেতৃত্ব করবেন তা’ স্থির করবার ভার পড়লো। মহাত্মাজীর উপর ; আর মহাত্মাজী কলকাতায় এসে ব্যবস্থা দিয়ে গেলেন যে, শুধু প্ৰাদেশিক কংগ্রেস-কমিটি নয়, কলকাতা করপোরেশন ও বাংলা ব্যবস্থাপক-সভায় কংগ্রেসী Svov