পাতা:ভবঘুরের চিঠি - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

उदयूद्रब्र िि আশায় উৎফুল্ল হয়ে উঠবে। ; এবং নির্বাচনের সময় দেশে যে প্রচারকাৰ্য্য চলবে তার ফলে ভবিষ্যতে আইন-অমান্য আন্দোলন আরম্ভ করারও হয়ত সুবিধা হতে পারে। এই কাৰ্য্যপ্ৰণালী অবলম্বন করে কংগ্রেসের ভিতর একটি নূতন দল গড়ে উঠল ; এবং দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন হলেন এই দলের নেতা। চৌরিচৌরার পর অসহযোগ-আন্দোলন থামিয়ে দেওয়া দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জনের বা সুভাষচন্দ্রের অভিপ্রেত ছিল না। অহিংসার উপর মহাত্মাজী যতটা জোর দিতেন, দেশবন্ধু বা সুভাষচন্দ্র ততটা দিতেন না। দেশবন্ধুর সম্ভবতঃ ধারণা ছিল যে, ব্যবস্থাপক-সভাগুলো ভেঙ্গে দিয়েই হোক আর দেশব্যাপী আইন-অমান্য আন্দোলন সৃষ্টি করেই হোক, বৰ্ত্তমান শাসনযন্ত্র যদি আচল করে দেওয়া যায়, তা’ হলে বৃটিশ গবৰ্ণমেণ্টের নিকট হতে ঠিক ডোমিনিয়ন ষ্টেটাস না হোক, তার কাছাকাছি একটা কিছু আদায় করা যেতে পারে। স্বরাজ্য দলের ভেতর সুভাষচন্দ্ৰ দেশবন্ধুর দক্ষিণহস্তস্বরূপ হলেও মহাত্মা গান্ধীর বা দেশবন্ধুর কৰ্ম্মপন্থার উপর র্তার ষোল আনা আস্থা ছিল না। পূর্ণ স্বাধীনতাই ছিল র্তার কাম্য। নৈষ্ঠিক অসহযোগীদের গঠনমূলক কৰ্ম্মপস্থার প্রভাবে দেশের লোকে যে কখনও অত্যাচারের বিরুদ্ধে সুদৃঢ় ভাবে দাড়াবার সামর্থ্য লাভ করবে, এ বিশ্বাস "র্তার ছিল না । ব্যবস্থাপক-সভাগুলো ভেঙ্গে দিলেই যে বিদেশী শাসনযন্ত্র অচল হয়ে পড়বে, এও তিনি মনে SSS