পাতা:ভবঘুরের চিঠি - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ख्वशूद्र ििठे যারা স্বাধীনতাকে চায়, তাদের ঐ লাঞ্ছিত দীন-দরিদ্রের সঙ্গে গিয়ে দাড়াতে হবে ; আর তাদের মাঝখানে নূতন ব্ৰাহ্মণ, নূতন ক্ষত্ৰিয়, নূতন বৈশ্য সৃষ্টি করে তুলতে হবে। এই নূতন সমাজ গড়ে তোলবার ভার যারা নেবে, তারই এযুগের ব্ৰাহ্মণ । তাদের নির্লোভ হওয়া চাই,-সমাজের মঙ্গলের জন্যে তাদের সর্বত্যাগী হওয়া চাই । ঠিক এরকম সমাজ ভারতবর্ষে পূর্বে গড়ে ওঠে নি, কিন্তু এইটাই যে এদেশের ধৰ্ম্ম, শাস্ত্ৰকারদের আদর্শ ছিল, তাতে কোন সন্দেহ নেই। এরকম সমাজ গড়ে তোলা র্যাদের লক্ষ্য ছিল, তারাই সমাজের শাসন-ক্ষমতা জ্ঞানী নির্লোেভ ব্ৰাহ্মণের হাতে দেবার ব্যবস্থা করেছিলেন। র্যারা শুধু জন্মের গুণে ব্ৰাহ্মণ, ক্ষত্ৰিয় বা বৈশ্য বলে পরিচিত, তঁরা এ আদর্শ থেকে ভ্ৰষ্ট হয়েছেন ; কিন্তু আদর্শটা এদেশে বেঁচে আছে। এ দেশ শুধু লাঠির শাসন বা টাকার শাসন মানবে না। টাকা বা লাঠি যদি ব্ৰাহ্মণের অনুগত না হয় তা’ হলে এদেশে তা” চলবে না । এই আদর্শের নামে যারা দেশকে ডাক দেবে, তারাই দেশের আদর্শ গড়বে। তারাই সমগ্র সমাজের সংহত শক্তিতে শক্তিমান হয়ে স্বাধীনতা আনবে। QVISf3 Aristocracy Ki Barristocracy CKR QR সন্দেহের চক্ষে দেখি, কেন যে শুধু মাড়োয়ারী বা ভাটিয়া আদর্শে আমার মন ভরে না, কেন যে গরীবের উপর ঝোক দিই, তা হয়ত বুঝেছি। এটা খাটি এদেশী আদর্শ, বিদেশ RQ