পাতা:ভবিষ্যতের বাঙালী.djvu/১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ख्छदिशुgङझ दा७ाठौ So ভারতবর্ষে কখনও দেখা দেয়নি। আর তাই কেন্দ্রীয় শক্তি যখনই দুর্বল হয়েছে, স্বাভাবিক ঐক্যের উপর নির্ভর ক’রে বিভিন্ন খণ্ড রাষ্ট্রগুলি তখনই মাথা তুলেছে। ভারতবর্ষে স্থায়ী রাষ্ট্রসংগঠন করতে হ’লে দু’টি জিনিষের দিকে লক্ষ্য রাখা, আর রাষ্ট্রজীবনে তাদের উভয়বিধ প্ৰয়োজন পরিপূরণের সুব্যবস্থা করা একান্ত দরকার। চতুঃসীমানার প্রাকৃতিক সীমান্তের দিকে লক্ষ্য রেখে সমস্ত ভারতবর্ষে এক সম্মিলিত রাষ্ট্রপ্রতিষ্ঠান গঠন করা দরকার ; এবং অন্তরের স্বাভাবিক সহানুভূতির দিকে লক্ষ্য রেখে ক্লািষ্টগত (কালচার ), ভাষাগত ঐক্যের ভিত্তির উপর দেশে বিভিন্ন খণ্ড রাষ্টের বা উপরাষ্টের সৃষ্টি করা দরকার। এই ভাবে অগ্রসর হ’লে, ভারতের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রে আমরা সাম্রাজ্যের শক্তি, আর জাতির জীবনের সুখ-শান্তি, নৈতিক বল এবং আত্মিক প্রেরণা— উভয়বিধ সুবিধাঠ লাভ করতে পারব। একের মধ্যে বহুত্ব, আর বহুর মধ্যে একত্ব-এই উভয়বিধ মঙ্গলের সমাবেশে আমাদের জাতীয় জীবন অভিনব ঐশ্বৰ্য্য লাভ করবে । দেশপ্ৰেম আমাদের যতই উগ্ৰ হ’ক মা কেন, বাস্তবতাকে ভুলে রাষ্ট্র গড়তে গেলে আমরা মারাত্মক ভুল করব । কেন না, একমাত্ৰ বাস্তবতাই হ’ল আদর্শ-সৌধের প্রকৃত ভিত্তি। সেই বাস্তবতার দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার কৰ্পলে, DDBDD K BBS DBLLDS S KBDBS DBDB ভারতবর্ষকে এক অৰ্থ স্তু কেন্দ্ৰীয় শাসনের অস্তি ভুক্তি করার প্রয়াস শেষ পৰ্য্য ন্থ অসন্তোষ এব” ব্যর্থত। এনে দেবে । কেন না, সমগ্ৰ ভারতবর্ষের মধ্যে ভাষার ঐক্য নাই, কৃষ্টির ঐক্য নাই, স্বার্থের ঐক্য নাই, ধৰ্ম্ম এবং গোষ্ঠীর ঐক্য ও নাই । এরূপ ক্ষেত্রে কৃত্রিম উপায়ে একটা বাহ একতানিয়নের প্রয়াসে সমাজের অন্তর্নিহিত অনৈক্য আরও স্পষ্টতর