\vტŠ) ভবিষ্যতের বাঙালী আমার মনে হয়, এ সমস্যার সমাধান যতদিন সমাজ, কৃষ্টি এবং সাহিত্যের তরফ থেকে না হ’বে, ততদিন রাজনীতির দিক থেকেও, হ’বে না। কেন না, রাজনীতি হ’ল বাইরের জিনিষ, আর সামাজিক জীবন, কৃষ্টি এবং সাহিত্য, এ সব হ’ল জাতির অন্তরের জিনিষ। অন্তরের মিল না থাকলে, বাইরের চুণকাম করা মিলের কোন মূল্য নাই । সামান্য ঝড়-বৃষ্টিতেই সে ভূয়া ইমারত ভূমিসাৎ হ’বে। ভিতরের মিল কি ক’রে আনা যেতে পারে, এখন তারই আলোচনা BB DD SS BDDDB BB DDSDBLBBB DBD DBD DDD SBBD DJBDL পারে না। হিন্দু-মুসলমান যখন পরস্পরকে চিনতে শিখবে, পরস্পরকে ভালবাসতে শিখবে, পরস্পরের ধৰ্ম্ম এবং সভ্যতাকে সম্মান এবং আদর করতে শিখবে, পরস্পরের সঙ্গে খাওয়া-বসা, খেলা-ধূলা, মৈলা-মেশা আনন্দ-উৎসব করতে শিখবে, মনের মিল তখন আপন থেকেই আসবে, বিরোধ। আপনা থেকেই চলে যাবে। এই অন্তরের মিলনের ভিত্তিই হচ্ছে ভাষা এবং সাহিত্য। ভাষার ঐক্য ছাড়া, সাহিত্যের ঐক্য ছাড়া মানুষের মধ্যে সেই প্ৰগাঢ় হৃদ্যতা BDBBDB BB DS BB DBB DD DB BDBDS DBBD DDDD DDD যেতে পারে, আর সেই হৃদ্যতা সমগ্ৰ ভারতের মধ্যে নাই বলেই রাষ্ট্রের দিক থেকে আমাদের জাতিগড়নের সমস্ত প্ৰচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। এর ४ठिकांद्र कि ? আমার মনে হয়। ভারতীয় জাতীয়তাকে প্ৰাদেশিক জাতীয়তার ভিত্তির উপরই গড়তে হ’বে। প্ৰত্যেক প্রদেশের ভাষাকে অবলম্বন • ক’রে সেই প্রদেশের হিন্দু এবং মুসলমানকে একতার সুনিবিড় সূত্রে গ্রথিত করতে হ’বে। প্ৰত্যেক প্রদেশের হিন্দু-মুসলমান যথাসময়ে তাহলে এক একটী জাতিতে (Nation) পরিণত হ’বে। আর সেই
পাতা:ভবিষ্যতের বাঙালী.djvu/৬৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।