প্রবাসীতেই মুদ্রিত হয়। ইহার ইংরেজি অনুবাদ Ram Mohun Roy নামে ১৯২৮ সেপ্টেম্বর সংখ্যা Modern Review পত্রে প্রকাশিত হয়। পূর্বোক্ত The Students’ Rammohun Centenary Volume (1934) গ্রন্থে এই অনুবাদের একটি পরিমার্জিত রূপ মুদ্রিত হইয়াছিল।
*৮. কলিকাতা রামমোহন লাইব্রেরি গৃহে রামমোহন-স্মরণ সভায় সভাপতির অভিভাষণ, ১৩২২। এই বক্তৃতার মর্ম সঞ্জীবনী হইতে ১৩২২ কার্তিক সংখ্যা প্রবাসীতে ‘বিবিধ প্রসঙ্গ’ বিভাগে ‘নব্য ভারতের জনক রাজা রামমোহন রায়’ প্রসঙ্গে পুনর্মুদ্রিত। তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার কার্তিক ১৮৩৭ শক সংখ্যাতেও পুনর্মুদ্রিত।
৯. ১৩৫৩ কার্তিক সংখ্যা ভারতী পত্রে মুদ্রিত। ১৩৫৩ সনের তত্ত্বকৌমুদী পত্রে ১৬ ভাদ্র ও ১ আশ্বিন সংখ্যায় পুনর্মুদ্রিত।
*১০. মাঘ ১২৯১ সংখ্যা ভারতী ও ১৮০৬ শকের চৈত্র সংখ্যা তত্ত্ববোধিনী পত্রিকায় প্রকাশিত। পরে পুস্তিকাকারে প্রকাশিত (মার্চ ১৮৮৫)। পুস্তিকার মলাটে এই বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত আছে— ‘রাজা রামমোহন রায়ের স্মরণার্থ সভায় ১২৯১ সালের ৫ মাঘে সিটি কলেজ গৃহে শ্রীযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর -কর্তৃক এই প্রবন্ধটি পঠিত হয়।’
গ্রন্থের ভূমিকায় লিখিত আছে— ‘রামমোহন রায়ের মতের উদারতা সম্বন্ধে এই প্রবন্ধে যাহা বলা হইয়াছে তাহা অনেকে ভুল বুঝিয়াছেন। মহাত্মা রাজা রামমোহন রায়ের ধর্ম-সম্বন্ধীয় মত যে অত্যন্ত উদার ছিল তাহা লেখক স্বীকারই করিয়াছেন। তাঁহার ধর্মপ্রচার সম্বন্ধে যাহা বলা হইয়াছে তাহা প্রতিবাদকারিগণ পুনর্বার মনোযোগের সহিত পাঠ করিবেন।’