ধৰ্ম্ম-তন্ত্র । 依建 •মতাবলম্বী লোকের পরস্পর বিরোধী, যে ব্যক্তি খে aবভার উপাসনা করে, সেই ব্যক্তি তাহারই প্রশংসা করিয়া খইৰু । কিন্তু সকলেরই এক কামনা । সক‘লেই ੀ { থাকে আমি যে ধৰ্ম্ম অবলম্বন ঈশ্বছি তারা আমার মোক্ষ লাভ হইবে, যেহেতু ধৰ্ম্মই ঠুক্তির মুল । তন্ত্ৰ –পুরাণ প্রচারের পরেও পৌত্তলিক ধৰ্ম্মের বে কিছু অবশিষ্ট ছিল, তন্ত্র শাস্ত্র প্রচার হইলে তাহ সম্পূর্ণ হইয়া উঠিল। তন্ত্রশান্ত্র এত অল্প দিন প্রচা‘য়িত্ত হইয়াছে যে, সকল হিন্থয়া এৰুবাক্য হইয়। অদাপি উহার মত সম্পূর্ণরূপে গ্রাহ করেন না । ইহা কেবল বঙ্গ দেশেই প্রচলিত। তন্ত্র শাস্ত্ৰ সকল শিরোক্ত বলিয়। নির্দেশ আছে । কিন্তু উহা শিবোত্তও নয়, এক পুণ্ডিতের রচিতও নয়, এক সময়েও রচিত হয় নাই। শিবোত্ত অথবা পুৰ্ব্বকালের রচিত হইলে সংহিতায় ইহার উল্লেখ থাকিত এবং ইহার মত অনেক হিন্দুর গ্রাহও হইত। সংহিতায় যখন ইহার কোন উল্লেখ নাই এবং যখন ইহাতে বেদের, সংহিতার ও পুরাণের উল্লেখ আছে দেখা যাইতেছে, তখন স্পষ্টই ৰোধ হইতেছে ইহা আধুনিক । যে যে পুরাণে ন্ত্রের উল্লেখ দৃষ্ট হইতেছে তাছা তন্ত্র অপেক্ষাও আধুনিৰ সন্দেহ নাই। শিৰোক্ত বলিলে সকলের
পাতা:ভারতবর্ষের ইতিহাস (নীলমণি বসাক) প্রথম ভাগ.djvu/৫৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।