পাতা:ভারতীয় প্রাচীন চিত্রকলা.pdf/২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
ভারতীয় প্রাচীন চিত্রকলা

to that aspect, is transformed according to its meaning within, and in relation to the whole ......where everything has its bearing in a context that results from artistic creations, and is yet meant to indicate an existence unchangeable in the duration of its action, every part of the compositional unity must be unmistakable with regard to its suggested purport and has to be rationalised.” (Ibid. P. 57). কোনও অতিপ্রাকৃত মানুষ আঁকিতে গেলে তাহাকে এমন করিয়া আঁকা হইত—যাহাতে তাহা দেখিলেই তাহার মধ্যে অতিপ্রাকৃত শক্তির সম্ভাবনা বুঝা যাইত। মাতৃত্বকে বুঝাইবার জন্যই গাঢ়নিতম্বা উন্নতপয়োধরা রমণী আঁকা হইত, ভোগের দৃষ্টিকে বাড়াইবার জন্য নহে। সেইজন্যই সরস্বতীর ধ্যানে তাঁহার মূর্ত্তির বর্ণনায় তাঁহাকে “কুচভরনমিতাঙ্গীং” বলা হইয়াছে। অনেকগুলি বাহু, মস্তক বা নেত্র আঁকিয়া শিল্পী বুঝাইতে চেষ্টা করিতেন কোন দেবের বা দেবীর অদ্ভুত বা অসম্ভাব্য শক্তিসামগ্রী। বাহিরে মনুষ্যের আকৃতি দিয়াও অনেকসময় সেই মানুষকে স্বাভাবিক মানুষের মত করিয়া আঁকা হইত না, অথচ মূর্ত্তিটি দেখিলেই তাহার মধ্যে জীবনশক্তির অমৃতময় তরল বিদ্রুতি স্ফুট হইয়া উঠিত। Dr. Kramrisch এই সম্বন্ধে বলিয়াছেন—“It is not scientific in the sense of