পাতা:ভারতীয় সাধক - শরৎকুমার রায়.pdf/২৯

સૂફી কহিলেন, যাও, তুমি অবিলম্বে কপিলাবাস্তুনিগবে গমন কবিয়া জনকজননী ও পবিজনদিগকে আমব কুশল সমাচাব জ্ঞাপন ক’ব ।” অশসিক্তালাচান সাবথি ফিবিয়া চলিল। এইখানে সিদ্ধাৰ্থ তাহাব • কেশমুণ্ডন কবেন এবং এক ব্যাrধন্স সহিত বসুবিনিময় কবিয়া ছিন্ন কাষাব্য বসু পবিধান কলেন । সিদ্ধাৰ্থ ভিখাবিবেশে অজানা পথ ধবিয়া চলি ? লাগিলুন। কোন প্ৰণালী অবলম্বন কবিস। তিনি সাধনায় প্ৰবৃত্ত হচি”বন, তাহী” তিনি জানিতেন না। বিভিন্ন সাধনপদ্ধতিব সঠিত প্রত্যক্ষপবিচয় মানসে তিনি নানা সাধুসন্ন্যাসী ও ঋষিব আশাম পমণ কবিতছিলেন। বাজগ’ক্তে নৃপতি বিম্বিসাবের সহিত তাহাব সাক্ষ্মৎকাব ঘটয়াছিল। বিম্বিসাব তাঙ্গকে সংসালে ফিবাহ বীৰ জক্ট বার্গ চেষ্টা কবিয়ছিলেন। সিদ্ধার্থ সুপণ্ডিত আডাব কালাম ও বামপুত্ৰ কন্দ্রকে বা নিকটে কিছুকড়া ধৰ্ম্মশাস্ত্ৰ অধ্যযন ক7বন। তিনি কিঞ্চিৎ শাস্ত্ৰ জ্ঞান লাভ কবিলেন বটে, কিন্তু এটা সুপণ্ডিত ঋষিদিগেব সাহচৰ্য্য তঁহার চিত্ত বিন্দু। হ্র, শান্মিলাভ কবিতে পাবিল না । মুক্তিব নো উদাবা পথ বাহিব কবিবােব জন্য তিনি সৰ্ব্বত্যাগী হািতয়াe ভিখাবা হ্রহীয়াrছন, তাহাব এই অধ্যাপকগণ সেই পথেব সম্প্ৰদানব জন্য কিঞ্চিম্মাএ ব্যাকুলতা অনুভব করেন না। সত্যানুসন্ধানেবু, পবল প্রেবণায় অবশেষে সিদ্ধার্থকে এই গুরুদেব আশ্রয় , ত্যাগ করিতে পাইল । ঠাঙ্গার এই অসামান্য সত্যানুসন্ধিৎস। রুদ্রািকব পাঁচটি শিশ্যকে বিমুগ্ধ করিয়াছিল। তাহারা সিদ্ধাৰ্থেব সহিত বাহিব চুইয়া পড়িার্লন । অনুবাত্রী পঞ্চশিষ্য সহ সিদ্ধার্থ নানাস্থান ভ্ৰমণ কবিয়া অবশেষে স্বচ্ছসলিলা নৈব্যঞ্জনার তীবে উরুবিন্ধুবনে উপস্থিত হইলেন । এই বন- } ভূমিৰ শান্তশোভা তীক্ষার মন মুগ্ধ কৰেিল । সাধনার এই অনুকূল ক্ষেত্রে তিনি ধ্যানপ্রভাবে মুক্তির পথ আবিষ্কাব কবিবাব সংকল্প করিলেন।